নেত্রকোনা ০২:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাংবাদিকতা নিয়ে কিছু কথা

  • আপডেট : ০১:৫৩:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ মার্চ ২০২৪
  • ৭২

এম এ হালিম : বর্তমানে প্রায় সবার হাতেই এনড্রয়েড মোবাইল ফোন আছে । আজকাল যে কেউ যে কোন অনুষ্ঠানের ছবি তুলে কিংবা সেলফি তুলে বা ফেসবুকে লাইভ দিতে পারে। কিন্তু ছবি তুলা,সেলফি তুলা বা ফেসবুকে লাইভ দিলেই সে সাংবাদিক বা গণমাধ্যম কর্মী হয়ে গেলো এমনটা ভাবা ঠিক নয়।,

ছোট বাচ্চারা ও আজ-কাল ফেসবুক চালায়, টিকটক করে, সেলফি বা ছবি তুলে আপলোড দেয়। তাহলে কি সে সাংবাদিক বনে গেলো। আসলে গণমাধ্যমে নিউজ পাবলিশড না হওয়া পর্যন্ত তাকে সংবাদ কর্মী বা সাংবাদিক উপাধি বা সাংবাদিক বলা যাবেনা। সাংবাদিক বা গণমাধ্যমকর্মী তখনই বলা যাবে যখন সে কোন প্রিণ্ট বা ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কাজ করবে করবে। তার নামে নিউজ পাবলিশ হবে। কিন্ত আমরা এটার পার্থক্য না বুঝে বা যাচাই-বাছাই না করে তেলে-জলে ঘুলিয়ে এক করে ফেলি। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আজ- কাল দেখা যায় গণমাধ্যমে কাজ না করে ও শুধু ফেসবুকে বিভিন্ন ব্যক্তি বা সামাজিক অনুষ্ঠানের লাইভ দিয়ে সাংবাদিক বনে যায়। ‘আর পাবলিক ও না বুঝে সেটাকে আমলে নিয়ে বাহবা দিতে থাকে। ‘

বর্তমানে সাংবাদিক নীতিমালার আইনটি বাস্তবায়িত হলে প্রকৃত সাংবাদিকদের যেমন কদর বাড়বে। তেমনি সাংবাদিক নামধারী এসব আগাছা ও নির্মূল হবে। এ পেশার মান বজায় থাকবে। তাছাড়া অনেক গণমাধ্যম তারা মফস্বলে প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়ার সময় প্রতিনিধির শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই-বাছাই করে প্রতিনিধি নিয়োগে দিলে পান দোকানদার, হকার, রিক্সাওয়ালারা কার্ড নিয়ে ঘুরে বেড়াতে পারবেনা এবং মফস্বলে ভূইফোড়ঁ সাংবাদিকদের সংগঠন ও গড়ে উঠবেনা।,’

লেখক : এম এ হালিম,’

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি। আমাদের প্রকাশনা “পূর্বকন্ঠ” স্বাধীনতার চেতনায় একটি নিরপেক্ষ জাতীয় অনলাইন । পাঠক আমাদের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরনা। পূর্বকণ্ঠ কথা বলে বাঙালির আত্মপ্রত্যয়ী আহ্বান ও ত্যাগে অর্জিত স্বাধীনতার। কথা বলে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হতে। ছড়িয়ে দিতে এ চেতনা দেশের প্রত্যেক কোণে কোণে। আমরা রাষ্ট্রের আইন কানুন, রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল। দেশপ্রেম ও রাষ্ট্রীয় আইন বিরোধী এবং বাঙ্গালীর আবহমান কালের সামাজিক সহনশীলতার বিপক্ষে পূর্বকন্ঠ কখনো সংবাদ প্রকাশ করে না। আমরা সকল ধর্মমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, কোন ধর্মমত বা তাদের অনুসারীদের অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে আমরা কিছু প্রকাশ করি না। আমাদের সকল প্রচেষ্টা পাঠকের সংবাদ চাহিদাকে কেন্দ্র করে। তাই পাঠকের যে কোনো মতামত আমরা সাদরে গ্রহন করব।
জনপ্রিয়

পূর্বধলায় বণিক সমিতির সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর মতবিনিময়

সাংবাদিকতা নিয়ে কিছু কথা

আপডেট : ০১:৫৩:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ মার্চ ২০২৪

এম এ হালিম : বর্তমানে প্রায় সবার হাতেই এনড্রয়েড মোবাইল ফোন আছে । আজকাল যে কেউ যে কোন অনুষ্ঠানের ছবি তুলে কিংবা সেলফি তুলে বা ফেসবুকে লাইভ দিতে পারে। কিন্তু ছবি তুলা,সেলফি তুলা বা ফেসবুকে লাইভ দিলেই সে সাংবাদিক বা গণমাধ্যম কর্মী হয়ে গেলো এমনটা ভাবা ঠিক নয়।,

ছোট বাচ্চারা ও আজ-কাল ফেসবুক চালায়, টিকটক করে, সেলফি বা ছবি তুলে আপলোড দেয়। তাহলে কি সে সাংবাদিক বনে গেলো। আসলে গণমাধ্যমে নিউজ পাবলিশড না হওয়া পর্যন্ত তাকে সংবাদ কর্মী বা সাংবাদিক উপাধি বা সাংবাদিক বলা যাবেনা। সাংবাদিক বা গণমাধ্যমকর্মী তখনই বলা যাবে যখন সে কোন প্রিণ্ট বা ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কাজ করবে করবে। তার নামে নিউজ পাবলিশ হবে। কিন্ত আমরা এটার পার্থক্য না বুঝে বা যাচাই-বাছাই না করে তেলে-জলে ঘুলিয়ে এক করে ফেলি। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আজ- কাল দেখা যায় গণমাধ্যমে কাজ না করে ও শুধু ফেসবুকে বিভিন্ন ব্যক্তি বা সামাজিক অনুষ্ঠানের লাইভ দিয়ে সাংবাদিক বনে যায়। ‘আর পাবলিক ও না বুঝে সেটাকে আমলে নিয়ে বাহবা দিতে থাকে। ‘

বর্তমানে সাংবাদিক নীতিমালার আইনটি বাস্তবায়িত হলে প্রকৃত সাংবাদিকদের যেমন কদর বাড়বে। তেমনি সাংবাদিক নামধারী এসব আগাছা ও নির্মূল হবে। এ পেশার মান বজায় থাকবে। তাছাড়া অনেক গণমাধ্যম তারা মফস্বলে প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়ার সময় প্রতিনিধির শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই-বাছাই করে প্রতিনিধি নিয়োগে দিলে পান দোকানদার, হকার, রিক্সাওয়ালারা কার্ড নিয়ে ঘুরে বেড়াতে পারবেনা এবং মফস্বলে ভূইফোড়ঁ সাংবাদিকদের সংগঠন ও গড়ে উঠবেনা।,’

লেখক : এম এ হালিম,’