নেত্রকোনা ০৬:৫৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝালকাঠিতে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান

  • আপডেট : ০৮:১২:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • ১৯১

মোঃ রাজু খান ,ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ

ঝালকাঠি বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান। সোমবার দিবাগত রাত ২ টায় খবর পেয়ে শহরের ফকিরবাড়ী এলাকায় ভ্র্যাম্যমান আদালত হাজির হয় বিয়ে বাড়িতে। তখন মেয়ে তুলে দেওয়ার জন্য আয়োজন চলছিল। ভ্রাম্যমান আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে বর জিসান আহম্মেদ পালিয়ে যায় এবং একই সময় কনের পিতা নাছির শেখ নাসির উদ্দিন সেও পালিয়ে আত্মগোপন করেন।

এসময়ে বর কনের বয়সের কাগজপত্র পরীক্ষা করেন ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকারী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহামুদা আক্তার। কনের বয়স ১৬ বছর ৮ মাস ২৪ দিন এবং বরের বয়স ২২ বছর হওয়ায় কনের মা রানী বেগমকে এবং বরের পক্ষের চাচা জাকির হোসেনকে ১৫ হাজার টাকা করে ২ জনকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।

খবর পেয়ে ঝালকাঠি সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা তানিয়া ফেরদৌস এবং মহিলা অধিদপ্তরের উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নাসরিন আক্তার ঘটনাস্থালে উপস্থিত হন। মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর বড় কনের অভিভাবকের কাছ থেকে ষ্টাম্পে মুসলেকা দিয়েছেন কনের বয়স ১৮ বছর হওয়ার পরে তাদের বিয়ে সম্পন্ন করবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি।

পূর্বধলায় নিজ মেয়েকে হত্যা করে শেষ রক্ষা হলো না মায়ের

ঝালকাঠিতে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান

আপডেট : ০৮:১২:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯

মোঃ রাজু খান ,ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ

ঝালকাঠি বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান। সোমবার দিবাগত রাত ২ টায় খবর পেয়ে শহরের ফকিরবাড়ী এলাকায় ভ্র্যাম্যমান আদালত হাজির হয় বিয়ে বাড়িতে। তখন মেয়ে তুলে দেওয়ার জন্য আয়োজন চলছিল। ভ্রাম্যমান আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে বর জিসান আহম্মেদ পালিয়ে যায় এবং একই সময় কনের পিতা নাছির শেখ নাসির উদ্দিন সেও পালিয়ে আত্মগোপন করেন।

এসময়ে বর কনের বয়সের কাগজপত্র পরীক্ষা করেন ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকারী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহামুদা আক্তার। কনের বয়স ১৬ বছর ৮ মাস ২৪ দিন এবং বরের বয়স ২২ বছর হওয়ায় কনের মা রানী বেগমকে এবং বরের পক্ষের চাচা জাকির হোসেনকে ১৫ হাজার টাকা করে ২ জনকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।

খবর পেয়ে ঝালকাঠি সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা তানিয়া ফেরদৌস এবং মহিলা অধিদপ্তরের উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নাসরিন আক্তার ঘটনাস্থালে উপস্থিত হন। মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর বড় কনের অভিভাবকের কাছ থেকে ষ্টাম্পে মুসলেকা দিয়েছেন কনের বয়স ১৮ বছর হওয়ার পরে তাদের বিয়ে সম্পন্ন করবেন।