নেত্রকোনা ০৯:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চার উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়েছে বাংলাদেশ

  • আপডেট : ০৭:৪৩:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০১৯
  • ১৭৮

দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে চার উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়েছে বাংলাদেশ। স্কোরবোর্ডে ১৩ রান তুলতেই ফিরে গেছেন মুমিনুল হক, সাদমান ইসলাম, মোহম্মদ মিথুন ও ইমরুল কায়েস। সেখান থেকে মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ইনিংস মেরামতের চেষ্টা করছেন।

ইশান্ত শর্মা এবার নিজের তৃতীয় শিকারে পরিণত করেন ইমরুল কায়েসকে। ১৫ বল খেলে ৫ রান করে ফিরেন তিনি। চা বিরতির আগে বাংলাদেশ দুটি উইকেট হারিয়েছিল। সেই দুটি উইকেট নিয়েছিলেন ইশান্ত শর্মা। এছাড়া মোহাম্মদ শামীর বলে শর্ট মিডউইকেটে উমেশ যাদবের কাছে ক্যাচ দিয়ে ফিরেন মিথুন। ১২ বল খেলে ৬ রান করে যান তিনি।

দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই জোড়া উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ইশান্ত শর্মার বল মুমিনুল হকের ব্যাটের কানায় লেগে উপরে উঠে যায়। সহজেই বলটি তালুবন্দি করেন ঋদ্ধিমান সাহা। সাদমানের মতো শূন্য রানে ফিরে যান টাইগার ক্যাপ্টেন।

ইশান্ত শর্মার ‍মিডল স্ট্যাম্পের বল সাদমান ইসলামের প্যাডে লাগে। ফিল্ডারদের জড়ালো আবেদনে আউট দেন আম্পায়ার। কিন্তু রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি সাদমান। শূন্য রানে ফিরে যান তিনি। ইশান্ত শর্মার

এর আগে বাংলাদেশের বিপক্ষে কলকাতা টেস্টের দ্বিতীয় দিনে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩৪৭ রান সংগ্রহ করে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে ভারত। ফলে সফরকারীদের থেকে ২৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে টিম ইন্ডিয়। প্রথম ইনিংসে ৩০ দশমিক ৩ ওভার ব্যাট করে মাত্র ১০৬ রানে অলআউট হয় টাইগাররা।

ভারতের পক্ষে অধিনায়ক বিরাট কোহলি ১৯৪ বলে ১৮ চারে করেন ১৩৬ রান করেন। এটি কোহলির ক্যারিয়ারের ২৭তম টেস্ট সেঞ্চুরি, যার ২০টিই করলেন অধিনায়ক হিসেবে।

এছাড়া চেতাশ্বর পুজারা ৫৫, আজিঙ্কা রাহানে ৫১ ও রোহিত শর্মা ২১ রান করেন । বাংলাদেশের হয়ে আল আমিন তিনটি, ইবাদত হোসেন তিনটি ও আবু জায়েদ দুটি উইকেট পান।

দিবা-রাত্রির টেস্টের গোলাপি বলে ভারতের বিপক্ষে টেস্টের প্রথম দিন ৩০ দশমিক ৩ ওভার ব্যাট করে মাত্র ১০৬ রানে অলআউট হয় টাইগাররা। বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতা ও নিজ বোলারদের দুর্দান্ত পারফরমেন্সে প্রথম দিনই ব্যাট হাতে নামার সুযোগ পায় ভারত।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি।

পূর্বধলায় উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন চেয়ারম্যান প্রার্থী

চার উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়েছে বাংলাদেশ

আপডেট : ০৭:৪৩:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০১৯

দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে চার উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়েছে বাংলাদেশ। স্কোরবোর্ডে ১৩ রান তুলতেই ফিরে গেছেন মুমিনুল হক, সাদমান ইসলাম, মোহম্মদ মিথুন ও ইমরুল কায়েস। সেখান থেকে মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ইনিংস মেরামতের চেষ্টা করছেন।

ইশান্ত শর্মা এবার নিজের তৃতীয় শিকারে পরিণত করেন ইমরুল কায়েসকে। ১৫ বল খেলে ৫ রান করে ফিরেন তিনি। চা বিরতির আগে বাংলাদেশ দুটি উইকেট হারিয়েছিল। সেই দুটি উইকেট নিয়েছিলেন ইশান্ত শর্মা। এছাড়া মোহাম্মদ শামীর বলে শর্ট মিডউইকেটে উমেশ যাদবের কাছে ক্যাচ দিয়ে ফিরেন মিথুন। ১২ বল খেলে ৬ রান করে যান তিনি।

দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই জোড়া উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ইশান্ত শর্মার বল মুমিনুল হকের ব্যাটের কানায় লেগে উপরে উঠে যায়। সহজেই বলটি তালুবন্দি করেন ঋদ্ধিমান সাহা। সাদমানের মতো শূন্য রানে ফিরে যান টাইগার ক্যাপ্টেন।

ইশান্ত শর্মার ‍মিডল স্ট্যাম্পের বল সাদমান ইসলামের প্যাডে লাগে। ফিল্ডারদের জড়ালো আবেদনে আউট দেন আম্পায়ার। কিন্তু রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি সাদমান। শূন্য রানে ফিরে যান তিনি। ইশান্ত শর্মার

এর আগে বাংলাদেশের বিপক্ষে কলকাতা টেস্টের দ্বিতীয় দিনে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩৪৭ রান সংগ্রহ করে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে ভারত। ফলে সফরকারীদের থেকে ২৪১ রানে এগিয়ে রয়েছে টিম ইন্ডিয়। প্রথম ইনিংসে ৩০ দশমিক ৩ ওভার ব্যাট করে মাত্র ১০৬ রানে অলআউট হয় টাইগাররা।

ভারতের পক্ষে অধিনায়ক বিরাট কোহলি ১৯৪ বলে ১৮ চারে করেন ১৩৬ রান করেন। এটি কোহলির ক্যারিয়ারের ২৭তম টেস্ট সেঞ্চুরি, যার ২০টিই করলেন অধিনায়ক হিসেবে।

এছাড়া চেতাশ্বর পুজারা ৫৫, আজিঙ্কা রাহানে ৫১ ও রোহিত শর্মা ২১ রান করেন । বাংলাদেশের হয়ে আল আমিন তিনটি, ইবাদত হোসেন তিনটি ও আবু জায়েদ দুটি উইকেট পান।

দিবা-রাত্রির টেস্টের গোলাপি বলে ভারতের বিপক্ষে টেস্টের প্রথম দিন ৩০ দশমিক ৩ ওভার ব্যাট করে মাত্র ১০৬ রানে অলআউট হয় টাইগাররা। বাংলাদেশী ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতা ও নিজ বোলারদের দুর্দান্ত পারফরমেন্সে প্রথম দিনই ব্যাট হাতে নামার সুযোগ পায় ভারত।