নেত্রকোনা ০৭:০৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রিয়তমার মেজাজ যেভাবে ভালো রাখবেন

  • আপডেট : ০২:৫৭:৫৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ অগাস্ট ২০১৯
  • ৪৩০

মেয়েদের মন বোঝা নাকি পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজের একটি। তারা কখন কী চায়, কীসে খুশি হয় আর কীসে রাগ সেসব নাকি ছেলেদের পক্ষে বোঝা সম্ভব হয়ে ওঠে না! প্রিয়তমার মেজাজ বুঝে চলতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় বেশিরভাগ পুরুষকেই।

মেয়েদের মন বোঝা এমন কঠিন কিছুও নয়। মূলত সঙ্গীর কয়েকটি স্বভাব বা অভ্যাস তারা মেনে নিতে পারেন না। সেই অভ্যাসগুলো থেকে দূরে থাকলেই তাদের মেজাজও থাকবে ঠান্ডা। চলুন জেনে নেয়া যাক-

mon

একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন, বাড়ির বেশির ভাগ কাজ কিন্তু মেয়েরাই করেন। তাই সঙ্গিনীর কাজকে গুরুত্ব দিন। সাংসারিক বিষয়গেলোতে কথা উঠলে, সেগুলো মন দিয়ে শুনুন, সম্ভব হলে প্রশংসাও করুন। এই বিষয়গুলোতে তাকে গুরুত্ব না দিলে সে দ্রুতই মেজাজ হারাবে।

সঙ্গীর কাছ থেকে কোনোরকম মিথ্যা একেবারেই কাম্য নয়। আর সেটা মেয়েদের সঙ্গে ঘটলে তো কথাই নেই। কারণ মেয়েরা তার সঙ্গীর কাছ থেকে মিথ্যা কথা একদমই সহ্য করতে পারেন না। যত সমস্যাই হোক, তাদের সত্যিটাই বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করুন। কারণ, আপনার মিথ্যা ধরা পড়ে গেলেই শুরু হতে পারে দীর্ঘমেয়াদী অশান্তির।

mon

মেয়েরা তার পরিবার বা প্রিয় বন্ধুদের সম্পর্কে কোনোরকম সমালোচনা সহ্য করতে পারেন না। তাই সঙ্গিনীর সামনে তার আপনজনদের সম্পর্কে সমালোচনা না করাই ভালো।

মেয়েরা সবসময় একটু বেশিই অভিমানী। তাই ছোট ছোট বিষয় হলেও, কথা দিয়ে কথা রাখার চেষ্টা করুন।

mon

কখনই নিজের সঙ্গিনীকে অন্য কারও সঙ্গে কখনওই তুলনা করবেন না। এতে তারা মনে কষ্ট পেতে পারেন। বরং তাকে তার মতো ভেবেই ভালোবাসুন।

সঙ্গিনী অভিমান করলে অবশ্যই তার অভিমান দূর করার চেষ্টা করুন। মেয়েরাও সেটাই আশা করেন তার সঙ্গীই অভিমান ভাঙানোর চেষ্টা করবেন।

mon

মেয়েদের বেশি অপেক্ষা করাবেন না। কোথাও ঘুরতে যাওয়া বা ডেটের ক্ষেত্রে সব সময় সময়মতো পৌঁছানোর চেষ্টা করুন। আর নয়তো অপেক্ষা করতে হলেই মেয়েদের মেজাজ বিগড়ে যেতে পারে।

আপনার সঙ্গিনীর উপস্থিতিতে কখনও সেখানে উপস্থিত কোনো তৃতীয় ব্যক্তিকে বেশি গুরুত্ব দেবেন না। কোনো পুরনো বন্ধু বা পরিচিত কেউ সামনে থাকলেও সমানভাবে সঙ্গিনীকে সময় দিন।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি। আমাদের প্রকাশনা “পূর্বকন্ঠ” স্বাধীনতার চেতনায় একটি নিরপেক্ষ জাতীয় অনলাইন । পাঠক আমাদের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরনা। পূর্বকণ্ঠ কথা বলে বাঙালির আত্মপ্রত্যয়ী আহ্বান ও ত্যাগে অর্জিত স্বাধীনতার। কথা বলে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হতে। ছড়িয়ে দিতে এ চেতনা দেশের প্রত্যেক কোণে কোণে। আমরা রাষ্ট্রের আইন কানুন, রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল। দেশপ্রেম ও রাষ্ট্রীয় আইন বিরোধী এবং বাঙ্গালীর আবহমান কালের সামাজিক সহনশীলতার বিপক্ষে পূর্বকন্ঠ কখনো সংবাদ প্রকাশ করে না। আমরা সকল ধর্মমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, কোন ধর্মমত বা তাদের অনুসারীদের অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে আমরা কিছু প্রকাশ করি না। আমাদের সকল প্রচেষ্টা পাঠকের সংবাদ চাহিদাকে কেন্দ্র করে। তাই পাঠকের যে কোনো মতামত আমরা সাদরে গ্রহন করব।
জনপ্রিয়

পূর্বধলায় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিনের দাফন সম্পন্ন

প্রিয়তমার মেজাজ যেভাবে ভালো রাখবেন

আপডেট : ০২:৫৭:৫৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ অগাস্ট ২০১৯

মেয়েদের মন বোঝা নাকি পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজের একটি। তারা কখন কী চায়, কীসে খুশি হয় আর কীসে রাগ সেসব নাকি ছেলেদের পক্ষে বোঝা সম্ভব হয়ে ওঠে না! প্রিয়তমার মেজাজ বুঝে চলতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় বেশিরভাগ পুরুষকেই।

মেয়েদের মন বোঝা এমন কঠিন কিছুও নয়। মূলত সঙ্গীর কয়েকটি স্বভাব বা অভ্যাস তারা মেনে নিতে পারেন না। সেই অভ্যাসগুলো থেকে দূরে থাকলেই তাদের মেজাজও থাকবে ঠান্ডা। চলুন জেনে নেয়া যাক-

mon

একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন, বাড়ির বেশির ভাগ কাজ কিন্তু মেয়েরাই করেন। তাই সঙ্গিনীর কাজকে গুরুত্ব দিন। সাংসারিক বিষয়গেলোতে কথা উঠলে, সেগুলো মন দিয়ে শুনুন, সম্ভব হলে প্রশংসাও করুন। এই বিষয়গুলোতে তাকে গুরুত্ব না দিলে সে দ্রুতই মেজাজ হারাবে।

সঙ্গীর কাছ থেকে কোনোরকম মিথ্যা একেবারেই কাম্য নয়। আর সেটা মেয়েদের সঙ্গে ঘটলে তো কথাই নেই। কারণ মেয়েরা তার সঙ্গীর কাছ থেকে মিথ্যা কথা একদমই সহ্য করতে পারেন না। যত সমস্যাই হোক, তাদের সত্যিটাই বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করুন। কারণ, আপনার মিথ্যা ধরা পড়ে গেলেই শুরু হতে পারে দীর্ঘমেয়াদী অশান্তির।

mon

মেয়েরা তার পরিবার বা প্রিয় বন্ধুদের সম্পর্কে কোনোরকম সমালোচনা সহ্য করতে পারেন না। তাই সঙ্গিনীর সামনে তার আপনজনদের সম্পর্কে সমালোচনা না করাই ভালো।

মেয়েরা সবসময় একটু বেশিই অভিমানী। তাই ছোট ছোট বিষয় হলেও, কথা দিয়ে কথা রাখার চেষ্টা করুন।

mon

কখনই নিজের সঙ্গিনীকে অন্য কারও সঙ্গে কখনওই তুলনা করবেন না। এতে তারা মনে কষ্ট পেতে পারেন। বরং তাকে তার মতো ভেবেই ভালোবাসুন।

সঙ্গিনী অভিমান করলে অবশ্যই তার অভিমান দূর করার চেষ্টা করুন। মেয়েরাও সেটাই আশা করেন তার সঙ্গীই অভিমান ভাঙানোর চেষ্টা করবেন।

mon

মেয়েদের বেশি অপেক্ষা করাবেন না। কোথাও ঘুরতে যাওয়া বা ডেটের ক্ষেত্রে সব সময় সময়মতো পৌঁছানোর চেষ্টা করুন। আর নয়তো অপেক্ষা করতে হলেই মেয়েদের মেজাজ বিগড়ে যেতে পারে।

আপনার সঙ্গিনীর উপস্থিতিতে কখনও সেখানে উপস্থিত কোনো তৃতীয় ব্যক্তিকে বেশি গুরুত্ব দেবেন না। কোনো পুরনো বন্ধু বা পরিচিত কেউ সামনে থাকলেও সমানভাবে সঙ্গিনীকে সময় দিন।