নেত্রকোনা ১০:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নেত্রকোনায় জিংক ধানের চাষ ও উপকারিতা সম্পর্কে সেমিনার

  • আপডেট : ০৪:১২:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০১৯
  • ২৭১

কে. এম. সাখাওয়াত হোসেন, নেত্রকোনা :

শনিবার (৫ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর পর্যন্ত নেত্রকোনা প্রেসক্লাবে ‘জিংক ধান করলে চাষ, পুষ্টি পাবে বারো মাস’ এ স্লোগানকে সামনে রেখে বিশেষ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রকাশ গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (পিজিইউকে) আয়োজনে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

এতে সভাপতিত্ব করেন প্রকাশ উন্নয়ন কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক আ. শ. ম. আমানুল হাসান তাইমুর, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলী খান খসরু।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাবিবুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, হারভেস্টপ্লাস বাংলাদেশ কান্ট্রি ম্যানেজার ড. মো. খায়রুল বাশার।

এসময় সেমিনারে আমন ও বোরো মৌসুমে জিংক ধান আবাদ ও এর উপকারিতা  সম্পর্কে ব্যাপক আলোচনা করা হয়। আয়োজকরা বলেন জিংক সমৃদ্ধ খাবার খেলে ছেলেমেয়েরা খাটো হয় না, সেইসথে শিশুদের শারীরিক বৃদ্ধি ও মেধার বিকাশ হয়, ক্ষুধামন্দা দূর করে, এমন বেশকিছু উপকারিতা ও মানবদেহে জিংকের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে ধারণা প্রদান করা হয়।

সেমিনারের সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করেন নেত্রকোনা জিংক ধানের প্রথম ডিলার মোতাকাব্বির ভূঁইয়া টুটুল।

এছাড়াও জেলার কৃষি সম্প্রসারণ বিষয়ক বিভিন্ন পর্যায়ের সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ সহ প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষক ও বীজ ডিলারগণ অংশগ্রহণ উপস্থিত ছিলেন।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি। আমাদের প্রকাশনা “পূর্বকন্ঠ” স্বাধীনতার চেতনায় একটি নিরপেক্ষ জাতীয় অনলাইন । পাঠক আমাদের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরনা। পূর্বকণ্ঠ কথা বলে বাঙালির আত্মপ্রত্যয়ী আহ্বান ও ত্যাগে অর্জিত স্বাধীনতার। কথা বলে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হতে। ছড়িয়ে দিতে এ চেতনা দেশের প্রত্যেক কোণে কোণে। আমরা রাষ্ট্রের আইন কানুন, রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল। দেশপ্রেম ও রাষ্ট্রীয় আইন বিরোধী এবং বাঙ্গালীর আবহমান কালের সামাজিক সহনশীলতার বিপক্ষে পূর্বকন্ঠ কখনো সংবাদ প্রকাশ করে না। আমরা সকল ধর্মমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, কোন ধর্মমত বা তাদের অনুসারীদের অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে আমরা কিছু প্রকাশ করি না। আমাদের সকল প্রচেষ্টা পাঠকের সংবাদ চাহিদাকে কেন্দ্র করে। তাই পাঠকের যে কোনো মতামত আমরা সাদরে গ্রহন করব।
জনপ্রিয়

পূর্বধলায় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিনের দাফন সম্পন্ন

নেত্রকোনায় জিংক ধানের চাষ ও উপকারিতা সম্পর্কে সেমিনার

আপডেট : ০৪:১২:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০১৯

কে. এম. সাখাওয়াত হোসেন, নেত্রকোনা :

শনিবার (৫ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর পর্যন্ত নেত্রকোনা প্রেসক্লাবে ‘জিংক ধান করলে চাষ, পুষ্টি পাবে বারো মাস’ এ স্লোগানকে সামনে রেখে বিশেষ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রকাশ গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (পিজিইউকে) আয়োজনে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

এতে সভাপতিত্ব করেন প্রকাশ উন্নয়ন কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক আ. শ. ম. আমানুল হাসান তাইমুর, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলী খান খসরু।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাবিবুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, হারভেস্টপ্লাস বাংলাদেশ কান্ট্রি ম্যানেজার ড. মো. খায়রুল বাশার।

এসময় সেমিনারে আমন ও বোরো মৌসুমে জিংক ধান আবাদ ও এর উপকারিতা  সম্পর্কে ব্যাপক আলোচনা করা হয়। আয়োজকরা বলেন জিংক সমৃদ্ধ খাবার খেলে ছেলেমেয়েরা খাটো হয় না, সেইসথে শিশুদের শারীরিক বৃদ্ধি ও মেধার বিকাশ হয়, ক্ষুধামন্দা দূর করে, এমন বেশকিছু উপকারিতা ও মানবদেহে জিংকের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে ধারণা প্রদান করা হয়।

সেমিনারের সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করেন নেত্রকোনা জিংক ধানের প্রথম ডিলার মোতাকাব্বির ভূঁইয়া টুটুল।

এছাড়াও জেলার কৃষি সম্প্রসারণ বিষয়ক বিভিন্ন পর্যায়ের সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ সহ প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষক ও বীজ ডিলারগণ অংশগ্রহণ উপস্থিত ছিলেন।