তরুনদের অহংকার নতুন প্রজন্মের একজন মুজিব সৈনিক ত্রিশাল পৌরসভার প্যানেল মেয়র( ২) ও ৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মেহেদী হাসান নাসিম। তিনি তার নির্বাচনী এলাকায় আধুনিক করনের জন্য কাজ করে চলেছেন। তার মেধা শ্রম ও সাহসিকতায় মাদক, বাল্য বিবাহ বন্ধ সহ নানাবিদ অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধের জন্য রাতদিন কাজ করে যাচ্ছেন। দুস্হ ও অসহায় মানুষের বিপদে-আপদে পাশে আছেন সবসময়।
৫ নং ওয়ার্ডের গরীব ও অসহায় জনতার মাঝে সঠিক ভাবে ভিজিএফ কার্ড সামগ্রী বিতরণ করে চমক সৃষ্টি করেছেন। ইতিমধ্য বেশ কয়েকটি রাস্তা নির্মাণ করেছেন। জনসাধারণের যোগাযোগের ব্যবস্থা উন্নতিকরণে এলাকায় আরও রাস্তাঘাট নির্মাণ করার চিন্তাভাবনা রয়েছে পৌরসভার । তিনি জানান জলাবদ্ধতার জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্থা আরও আধুনিক করা হবে। গত ৪ বছরে ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র এবিএম আনিসুজ্জামানের সহযোগিতা ও পরামর্শে ৫ নং এলাকার রাস্তাঘাট পাকাকরণ কাজ উন্নত মানের করা হয়েছে। বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে ২ কোটি ৫০ লক্ষ ব্যায়ে ওয়ার্ডের জলাবদ্ধতা নিরসনের লক্ষ্যে ড্রেনেজ নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে।
এদিকে ত্রিশাল পৌরসভার ৫ নং এলাকার পোড়াবাড়ি রাস্তা থেকে হান্নান সরকারের বাসা পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ করা হয়।বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে একাশি লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা ব্যয়ে সেকান্দর আলী রোড নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে।নগর উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে ৪৯,০০০০০ লক্ষ টাকায় সামাদ রোডের নির্মাণ কাজ দ্রুত গতিতে চলছে। ত্রিশাল পৌরসভার ভাটিপাড়া এলাকায় রেসত আলী রোডে একাশি লক্ষ টাকা ব্যয়ে রাস্তা নির্মাণের কাজ দ্রুত গতিতে চলমান রয়েছে ।
এছাড়াও সেকেন্দার আলী রোড থেকে সেকান্দর চেয়ারম্যান বাড়ি পর্যন্ত নতুন রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। হাজীবাড়ি মসজিদে পুকুরঘাট পাকাকরণ করা সহ আলতু সরদারের বাড়িতে নতুন রাস্তা নির্মাণ করা হয় । মদিনা নগর আবাসিক এলাকায় ৬১লক্ষ ১৯ হাজার টাকা ব্যায়ে ড্রেনেজ কাজের টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। ৫ নং ওয়ার্ডের নাগরিকরা জানান, নাসিম কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকায় অসামাজিক কার্যকলাপ কমেছে। চুরি,মাদক,জুয়ার আসর বর্তমানে ভাটি পাড়া এলাকায় নেই বললেই চলে। কাউন্সিলর মেহিদী হাসান বলেন, আমি নির্বাচিত হয়ে এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন করেছি। পুলিশের সহযোগীতায় এলাকা থেকে চুরি,মদ, খাজা,মাদক জুয়া সহ বাল্য বিবাহ বন্ধ সক্ষম হয়েছি। তিনি সবার সহযোগীতায় চান।