নেত্রকোনা ০২:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইগাতীতে অবৈধ বালু উত্তোলন যন্ত্র পুড়িয়ে দিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত

  • আপডেট : ০৫:০৫:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০১৯
  • ২৩৯

খোরশেদ আলম,ঝিনাইগাতী (শেরপুর) সংবাদদাতা:

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় ২টি উত্তোলন যন্ত্র পুড়িয়ে দিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত। ২০আগস্ট মঙ্গলবার উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাশেদুল হাসান এ আদালত পরিচালনা করেন।

উপজেলার কালঘোঁষা নদীর ফুলহাড়ি এলাকা থেকে ওই ২টি স্যালো মেশিন দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছিল। অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় এলজিইডি’র কালঘোঁষা নদীর উপর ফুলহাড়ি ব্রীজটিও হুমকির সম্মুখীন হয়ে পরেছে।

খবর পেয়ে মঙ্গলবার দুপুরে ওই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার। এ সময় বালু উত্তোলনকারীরা দৌঁড়ে পালিয়ে যায়।

পরে ২টি উত্তোলন যন্ত্র স্যালো মেশিন ও প্রায় ১শ’ ফুট পাইপ আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ধানশাইল ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা সুজন কুমার সোম, এসআই সাজেদুল ইসলাম। এছাড়া একই দিনে সোমেশ্বরী নদীর দুপুরীয়া এলাকায় ১টি অবৈধ বালু উত্তোলন যন্ত্র আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি।

পূর্বধলায় নিজ মেয়েকে হত্যা করে শেষ রক্ষা হলো না মায়ের

ঝিনাইগাতীতে অবৈধ বালু উত্তোলন যন্ত্র পুড়িয়ে দিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত

আপডেট : ০৫:০৫:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০১৯

খোরশেদ আলম,ঝিনাইগাতী (শেরপুর) সংবাদদাতা:

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় ২টি উত্তোলন যন্ত্র পুড়িয়ে দিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত। ২০আগস্ট মঙ্গলবার উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাশেদুল হাসান এ আদালত পরিচালনা করেন।

উপজেলার কালঘোঁষা নদীর ফুলহাড়ি এলাকা থেকে ওই ২টি স্যালো মেশিন দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছিল। অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় এলজিইডি’র কালঘোঁষা নদীর উপর ফুলহাড়ি ব্রীজটিও হুমকির সম্মুখীন হয়ে পরেছে।

খবর পেয়ে মঙ্গলবার দুপুরে ওই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার। এ সময় বালু উত্তোলনকারীরা দৌঁড়ে পালিয়ে যায়।

পরে ২টি উত্তোলন যন্ত্র স্যালো মেশিন ও প্রায় ১শ’ ফুট পাইপ আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ধানশাইল ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা সুজন কুমার সোম, এসআই সাজেদুল ইসলাম। এছাড়া একই দিনে সোমেশ্বরী নদীর দুপুরীয়া এলাকায় ১টি অবৈধ বালু উত্তোলন যন্ত্র আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।