নেত্রকোনা ০৯:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রামে ১৮ আবাসিক হোটেলের লাইসেন্স বাতিলে চিঠি

  • আপডেট : ০৭:৪১:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই ২০২৩
  • ৬৯

পূর্বকন্ঠ ডেস্ক: চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানা এলাকায় অসামাজিক কার্যকলাপ ঠেকাতে ১৮ আবাসিক হোটেলের লাইসেন্স বাতিলের আবেদন করেছে পুলিশ। সম্প্রতি কোতোয়ালি থানার ওসি জাহিদুল কবির জেলা প্রশাসক বরাবরে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠান।,

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘আলোচ্য হোটেলগুলোতে প্রায় সময় আবাসিক রুম ভাড়া দেওয়ার আড়ালে অসামাজিক কার্যকলাপ পরিচালিত হয়। এসব হোটেল থেকে বেশ কয়েকবার নারী-পুরুষদের গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। হোটেলের মালিক ও ম্যানেজারদের বারবার অসামাজিক কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকতে বলা হয়। লাইনেন্সের শর্ত অনুযায়ী আবাসিক হোটেলে সাধারণ বোর্ডারদের কাছে রুম ভাড়া দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু তারা লাইসেন্সের শর্ত ভঙ্গ করে অসামাজিক কার্যক্রম চালিয়ে আসছে।,

যেসব হোটেলের লাইসেন্স বাতিলের আবেদন করা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে-পুরাতন গির্জা সড়কের হোটেল লুসাই ইন, কে সি দে সড়কের হোটেল সাউদিয়া, লালদিঘির পাড় এলাকার হোটেল এস নাইট (সুপার গেস্ট হাউজ), রঙ্গম কনভেনশন হল এলাকার হোটেল ক্যামেলিয়া (হোটেল সম্রাট), ফিরিঙ্গিবাজার ব্রিজঘাট এলাকার হোটেল নেভাল আবাসিক ও হোটেল কর্ণফুলী আবাসিক, নন্দনকানন শিক্ষা অফিসের পাশে হোটেল মুসলিম আবাসিক ও হোটেল বিরাজ, বিআরটিসি এলাকায় হোটেল সিলভার ইন ও হোটেল হিলটাউন আবাসিক, স্টেশন রোডের হোটেল গেইটওয়ে আবাসিক, হোটেল মেট্রো ইন, হোটেল গেস্ট ইন, ইকবাল বোর্ডিং, হোটেল গণি আবাসিক ও হোটেল ঢাকা আবাসিক, জহুর হকার্স মার্কেটের পাশে লয়েল রোডে হোটেল দরবার আবাসিক ও হোটেল আদর আবাসিক।,

কোতোয়ালি থানার ওসি জাহিদুল কবির পূর্বকন্ঠকে বলেন, এসব আবাসিক হোটেল নিয়ে বিরক্ত হয়ে গেছি। জেলা প্রশাসক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবেন বলে প্রত্যাশা করি।,

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি। আমাদের প্রকাশনা “পূর্বকন্ঠ” স্বাধীনতার চেতনায় একটি নিরপেক্ষ জাতীয় অনলাইন । পাঠক আমাদের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরনা। পূর্বকণ্ঠ কথা বলে বাঙালির আত্মপ্রত্যয়ী আহ্বান ও ত্যাগে অর্জিত স্বাধীনতার। কথা বলে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হতে। ছড়িয়ে দিতে এ চেতনা দেশের প্রত্যেক কোণে কোণে। আমরা রাষ্ট্রের আইন কানুন, রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল। দেশপ্রেম ও রাষ্ট্রীয় আইন বিরোধী এবং বাঙ্গালীর আবহমান কালের সামাজিক সহনশীলতার বিপক্ষে পূর্বকন্ঠ কখনো সংবাদ প্রকাশ করে না। আমরা সকল ধর্মমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, কোন ধর্মমত বা তাদের অনুসারীদের অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে আমরা কিছু প্রকাশ করি না। আমাদের সকল প্রচেষ্টা পাঠকের সংবাদ চাহিদাকে কেন্দ্র করে। তাই পাঠকের যে কোনো মতামত আমরা সাদরে গ্রহন করব।
জনপ্রিয়

পূর্বধলায় বণিক সমিতির সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর মতবিনিময়

চট্টগ্রামে ১৮ আবাসিক হোটেলের লাইসেন্স বাতিলে চিঠি

আপডেট : ০৭:৪১:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই ২০২৩

পূর্বকন্ঠ ডেস্ক: চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানা এলাকায় অসামাজিক কার্যকলাপ ঠেকাতে ১৮ আবাসিক হোটেলের লাইসেন্স বাতিলের আবেদন করেছে পুলিশ। সম্প্রতি কোতোয়ালি থানার ওসি জাহিদুল কবির জেলা প্রশাসক বরাবরে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠান।,

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘আলোচ্য হোটেলগুলোতে প্রায় সময় আবাসিক রুম ভাড়া দেওয়ার আড়ালে অসামাজিক কার্যকলাপ পরিচালিত হয়। এসব হোটেল থেকে বেশ কয়েকবার নারী-পুরুষদের গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। হোটেলের মালিক ও ম্যানেজারদের বারবার অসামাজিক কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকতে বলা হয়। লাইনেন্সের শর্ত অনুযায়ী আবাসিক হোটেলে সাধারণ বোর্ডারদের কাছে রুম ভাড়া দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু তারা লাইসেন্সের শর্ত ভঙ্গ করে অসামাজিক কার্যক্রম চালিয়ে আসছে।,

যেসব হোটেলের লাইসেন্স বাতিলের আবেদন করা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে-পুরাতন গির্জা সড়কের হোটেল লুসাই ইন, কে সি দে সড়কের হোটেল সাউদিয়া, লালদিঘির পাড় এলাকার হোটেল এস নাইট (সুপার গেস্ট হাউজ), রঙ্গম কনভেনশন হল এলাকার হোটেল ক্যামেলিয়া (হোটেল সম্রাট), ফিরিঙ্গিবাজার ব্রিজঘাট এলাকার হোটেল নেভাল আবাসিক ও হোটেল কর্ণফুলী আবাসিক, নন্দনকানন শিক্ষা অফিসের পাশে হোটেল মুসলিম আবাসিক ও হোটেল বিরাজ, বিআরটিসি এলাকায় হোটেল সিলভার ইন ও হোটেল হিলটাউন আবাসিক, স্টেশন রোডের হোটেল গেইটওয়ে আবাসিক, হোটেল মেট্রো ইন, হোটেল গেস্ট ইন, ইকবাল বোর্ডিং, হোটেল গণি আবাসিক ও হোটেল ঢাকা আবাসিক, জহুর হকার্স মার্কেটের পাশে লয়েল রোডে হোটেল দরবার আবাসিক ও হোটেল আদর আবাসিক।,

কোতোয়ালি থানার ওসি জাহিদুল কবির পূর্বকন্ঠকে বলেন, এসব আবাসিক হোটেল নিয়ে বিরক্ত হয়ে গেছি। জেলা প্রশাসক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবেন বলে প্রত্যাশা করি।,