নেত্রকোনা ০৭:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কালিয়াকৈরে এসএসসি পরীক্ষার ফরম ফিলাপে অতিরিক্ত ফ্রি আদায়ের অভিযোগ

  • আপডেট : ০৬:২৫:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০১৯
  • ৪৫৭

মোঃ মীর সোহেল মিয়া.কালিয়াকৈর(গাজীপুর) প্রতিনিধিঃ

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে এসএসসি পরীক্ষার ফরম ফিলাপে অতিরিক্ত ফ্রি আদায়ের অভিযোগ ওঠেছে একটি স্কুলের বিরুদ্ধে।উপজেলার পৌরসভাস্থ বোর্ডমিল এলাকায় জেনিথ পি এল কেজি এ্যান্ড হাই স্কুলে এ অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই স্কুলে ২০২০ সালে এসএসসি পরীক্ষায় মোট ৫৭জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করবে।এসকল শিক্ষর্থীর নিকট থেকে মোটা অংকের টাকা আদায় করছে স্কুল কৃর্তপক্ষ।সরকার যেখানে দুর্রনিতী প্রতিরোধ করতে ভিবিন্ন অভিযান চালাচ্ছে সেখানে মানুষ গড়ার কারিঘরেরা ফরম ফিলাবের নামে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা। প্রতি শিক্ষার্থীর নিকট থেকে ১১,৬০০ টাকা করে ফরম পরুনের জন্য টাকা আদায় করছে।তার মধ্যে ওই স্কুলের এক শিক্ষার্থী আসমা সাদিয়া হুমার নিকট থেকে ফরম ফিলাবে ৮০০০ হাজার ২ মাসের বেতন ৯০০ টাকা করে ১৮০০টাকা বিশেষ ক্লাস ২০২০ জানুয়ায়ি পযর্ন্ত ১৮০০টাকা মোট ১১,৬০০ টাকা আদায় করছে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মফিজুর রহমান।

এব্যপারে স্কুলের প্রধান শিক্ষক মফিজুরের সাথে কথা বললে তিনি বলেন প্রাইভেট স্কুলে একটু বেশি টাকা না নিলে চালাতে পারব না।এছাড়া আমাদেও স্কুলের শিক্ষর্থীরা মৌচাক আইডিয়াল পাবলিক স্কুলের নামে রেজিস্ট্রেশন করিয়া পরীক্ষা দেওয়া হয়।সেখানে প্রতি শিক্ষার্থী বাবদ ৪ থেকে সাড়ে ৪ হাজার টাক দিতে হয়।এবিষয়ে উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার দেলোয়ার হোসেন বলেন,শিক্ষর্থীর নিকট থেকে ফরম ফিলাব বাবধ অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হলে তা ফেরত দেওয়া হবে এবং ওই স্কুলের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি। আমাদের প্রকাশনা “পূর্বকন্ঠ” স্বাধীনতার চেতনায় একটি নিরপেক্ষ জাতীয় অনলাইন । পাঠক আমাদের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরনা। পূর্বকণ্ঠ কথা বলে বাঙালির আত্মপ্রত্যয়ী আহ্বান ও ত্যাগে অর্জিত স্বাধীনতার। কথা বলে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হতে। ছড়িয়ে দিতে এ চেতনা দেশের প্রত্যেক কোণে কোণে। আমরা রাষ্ট্রের আইন কানুন, রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল। দেশপ্রেম ও রাষ্ট্রীয় আইন বিরোধী এবং বাঙ্গালীর আবহমান কালের সামাজিক সহনশীলতার বিপক্ষে পূর্বকন্ঠ কখনো সংবাদ প্রকাশ করে না। আমরা সকল ধর্মমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, কোন ধর্মমত বা তাদের অনুসারীদের অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে আমরা কিছু প্রকাশ করি না। আমাদের সকল প্রচেষ্টা পাঠকের সংবাদ চাহিদাকে কেন্দ্র করে। তাই পাঠকের যে কোনো মতামত আমরা সাদরে গ্রহন করব।
জনপ্রিয়

পূর্বধলায় বণিক সমিতির সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর মতবিনিময়

কালিয়াকৈরে এসএসসি পরীক্ষার ফরম ফিলাপে অতিরিক্ত ফ্রি আদায়ের অভিযোগ

আপডেট : ০৬:২৫:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর ২০১৯

মোঃ মীর সোহেল মিয়া.কালিয়াকৈর(গাজীপুর) প্রতিনিধিঃ

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে এসএসসি পরীক্ষার ফরম ফিলাপে অতিরিক্ত ফ্রি আদায়ের অভিযোগ ওঠেছে একটি স্কুলের বিরুদ্ধে।উপজেলার পৌরসভাস্থ বোর্ডমিল এলাকায় জেনিথ পি এল কেজি এ্যান্ড হাই স্কুলে এ অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই স্কুলে ২০২০ সালে এসএসসি পরীক্ষায় মোট ৫৭জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করবে।এসকল শিক্ষর্থীর নিকট থেকে মোটা অংকের টাকা আদায় করছে স্কুল কৃর্তপক্ষ।সরকার যেখানে দুর্রনিতী প্রতিরোধ করতে ভিবিন্ন অভিযান চালাচ্ছে সেখানে মানুষ গড়ার কারিঘরেরা ফরম ফিলাবের নামে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা। প্রতি শিক্ষার্থীর নিকট থেকে ১১,৬০০ টাকা করে ফরম পরুনের জন্য টাকা আদায় করছে।তার মধ্যে ওই স্কুলের এক শিক্ষার্থী আসমা সাদিয়া হুমার নিকট থেকে ফরম ফিলাবে ৮০০০ হাজার ২ মাসের বেতন ৯০০ টাকা করে ১৮০০টাকা বিশেষ ক্লাস ২০২০ জানুয়ায়ি পযর্ন্ত ১৮০০টাকা মোট ১১,৬০০ টাকা আদায় করছে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মফিজুর রহমান।

এব্যপারে স্কুলের প্রধান শিক্ষক মফিজুরের সাথে কথা বললে তিনি বলেন প্রাইভেট স্কুলে একটু বেশি টাকা না নিলে চালাতে পারব না।এছাড়া আমাদেও স্কুলের শিক্ষর্থীরা মৌচাক আইডিয়াল পাবলিক স্কুলের নামে রেজিস্ট্রেশন করিয়া পরীক্ষা দেওয়া হয়।সেখানে প্রতি শিক্ষার্থী বাবদ ৪ থেকে সাড়ে ৪ হাজার টাক দিতে হয়।এবিষয়ে উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার দেলোয়ার হোসেন বলেন,শিক্ষর্থীর নিকট থেকে ফরম ফিলাব বাবধ অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হলে তা ফেরত দেওয়া হবে এবং ওই স্কুলের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।