৩০ নভেম্বর ময়মনসিংহের পলাশকান্দা ট্র্যাজেডি দিবস। ১৯৭১ সনের এই দিনে পাক হানাদার বাহিনীর সাথে এক সম্মুখ যুদ্ধে গৌরীপুুর ও ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী গ্রাম পলাশকান্দায় শহীদ হন চার মুক্তিযোদ্ধা জসিম উদ্দিন, সিরাজুল ইসলাম, আনোয়ারুল ইসলাম মনজু ও মতিউর রহমান।
গৌরীপুর উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড ও যুগান্তর স্বজন সমাবেশের উদ্যোগে শনিবার বেলা ১১ টায় পলাশকান্দায় বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে এ দিবসটি পালিত হয়েছে।
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আব্দুর রহিম ও ডেপুটি কমান্ডার নাজিম উদ্দিনের নেতৃত্বে এদিন পলাশকান্দায় শহীদ জসিম উদ্দিনের কবর জিয়ারত, আলোচনা সভা, শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন ও তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া-মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
এতে অংশগ্রহন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জল হোসেন, আবুল কালাম আজাদ, আব্দুল মান্নান, ইকবাল হাসান খান, প্রদীপ কুমার সরকার, আব্দুল জলিল, তমিজ উদ্দিন, আব্দুল করিম, রতন চন্দ্র সরকার, নূরুল ইসলাম, মুজিবুর রহমান, নায়েক এম.এম মনসুর, আব্দুল কদ্দুছ, আবুল মনসুর, মফিজ উদ্দিন, শহীদ মঞ্জুর ভাই গৌরীপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ম. নুরুল ইসলাম, ঈশ্বরগঞ্জের তারুনদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম, গৌরীপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সাংস্কৃতিক কমান্ডের কমান্ডার এমএ হাই, যুগান্তর স্বজন সমাবেশের উপদেষ্টা সাংবাদিক মোঃ রইছ উদ্দিন, প্রথম আলোর সাংবাদিক কামরান পারভেজ, ফটো সাংবাদিক আনোয়ার হোসেন, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ, পৌর শাখার সভাপতি গৌরীপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান কাউসার, সাধারণ সম্পাদক উজ্জল চন্দ্র, সাংবাদিক রাকিবুল ইসলাম, মোখলেছুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ইসমত আরা রানু, চায়না রানী, মজিবুর রহমান, বিল্লাল হোসেন, দুলাল মিয়া, রুবেল, মুক্তিযোদ্ধা সাংস্কৃতিক কমান্ডের সদস্য প্রদীপ সরকার রানা প্রমুখ।