নেত্রকোনা ১২:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দুর্গাপুরে ইউএনও‘র হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে বন্ধ

  • আপডেট : ০৮:৩৮:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ অগাস্ট ২০১৯
  • ৪৯৯

তোবারক হোসেন খোকন,দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি:

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ফারজানা খানম এর হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে শেফালী বেগম (১৩) নামের এক স্কুল ছাত্রী।

এ নিয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দুর্গাপুর পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের রতন মিয়ার স্কুল পড়–য়া মেয়ে শেফালী বেগম কে বিয়ে দিবে এমন সংবাদ পেয়ে ইউএনও ফারজানা খানম ও দুর্গাপুর থানা পুলিশ এর সহায়তায় খরস গ্রামে ওই বিয়ে ভেঙ্গে দেয়া হয়।

এ সময় স্থানীয় কাউন্সিলর মো. মানিক মিয়া, স্কুল শিক্ষক ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। পরবর্তীতে স্থানীয়দের সাথে কথা বলে ১৮ বছরের পুর্বে বিয়ে না দেয়ার শর্থে শেফালীর বাবার মোচালিকা দেয়ার প্রেক্ষিতে কাউন্সিলর মো. মানিক মিয়া মিয়ার কাছে শেফালীকে জিম্মায় রাখা হয়। শেফালী ওই এলাকার একটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেনীর ছাত্রী।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি।

পূর্বধলায় উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন চেয়ারম্যান প্রার্থী

দুর্গাপুরে ইউএনও‘র হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে বন্ধ

আপডেট : ০৮:৩৮:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ অগাস্ট ২০১৯

তোবারক হোসেন খোকন,দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি:

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ফারজানা খানম এর হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে শেফালী বেগম (১৩) নামের এক স্কুল ছাত্রী।

এ নিয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দুর্গাপুর পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের রতন মিয়ার স্কুল পড়–য়া মেয়ে শেফালী বেগম কে বিয়ে দিবে এমন সংবাদ পেয়ে ইউএনও ফারজানা খানম ও দুর্গাপুর থানা পুলিশ এর সহায়তায় খরস গ্রামে ওই বিয়ে ভেঙ্গে দেয়া হয়।

এ সময় স্থানীয় কাউন্সিলর মো. মানিক মিয়া, স্কুল শিক্ষক ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। পরবর্তীতে স্থানীয়দের সাথে কথা বলে ১৮ বছরের পুর্বে বিয়ে না দেয়ার শর্থে শেফালীর বাবার মোচালিকা দেয়ার প্রেক্ষিতে কাউন্সিলর মো. মানিক মিয়া মিয়ার কাছে শেফালীকে জিম্মায় রাখা হয়। শেফালী ওই এলাকার একটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেনীর ছাত্রী।