নেত্রকোনা ০৬:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইগাতীতে ইস্যু হওয়ার ৩ বছর পর ১০ টাকা কেজি চালের কার্ড পেলেন ২ আদিবাসী পরিবার

  • আপডেট : ০৪:৪৭:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০১৯
  • ৩৯০

খোরশেদ আলম ,শেরপুর প্রতিনিধি:

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে ইস্যু হওয়ার ৩ বছর পর খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর ১০ টাকা কেজি দরের চালের কার্ড পেলেন রিতা সাংমা ও সলনা সাংমা নামে দুই আদিবাসী পরিবার ।

রিতা সাংমা উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের বাকাকুড়া গ্রামের জগিন্দ্র মারাক’র স্ত্রী ও একই গ্রামের রেনুস মারাক’র স্ত্রী সলনা সাংমা।

১ অক্টোবর তারা কার্ড হাতে পান। রিতা সাংমা ও সলনা সাংমা জানান, গত ৩ বছর পূর্বে তাদের নামে কার্ড ইস্যু হয়। কিন্তু তারা কার্ড হাতে পায়নি। অথচ তাদের নামের কার্ডে চাল উত্তোলন করা হয়েছে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলম মিস্টারের সহায়তায় ওই ২ আদিবাসী পরিবার কার্ড হাতে পেলেও গত ৩ বছর তাদের কার্ডের চাল কে উত্তোলন করেছেন এ বিষয়ে কেউ মুখ খুলতে চাইছেন না।

না জনপ্রতিনিধি না প্রশাসন। ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলম মিস্টার বলেন, এ ধরনের কার্ড রয়েছে আরো অনেকগুলো।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি।

পূর্বধলায় উপজেলা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন চেয়ারম্যান প্রার্থী

ঝিনাইগাতীতে ইস্যু হওয়ার ৩ বছর পর ১০ টাকা কেজি চালের কার্ড পেলেন ২ আদিবাসী পরিবার

আপডেট : ০৪:৪৭:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০১৯

খোরশেদ আলম ,শেরপুর প্রতিনিধি:

শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে ইস্যু হওয়ার ৩ বছর পর খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর ১০ টাকা কেজি দরের চালের কার্ড পেলেন রিতা সাংমা ও সলনা সাংমা নামে দুই আদিবাসী পরিবার ।

রিতা সাংমা উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের বাকাকুড়া গ্রামের জগিন্দ্র মারাক’র স্ত্রী ও একই গ্রামের রেনুস মারাক’র স্ত্রী সলনা সাংমা।

১ অক্টোবর তারা কার্ড হাতে পান। রিতা সাংমা ও সলনা সাংমা জানান, গত ৩ বছর পূর্বে তাদের নামে কার্ড ইস্যু হয়। কিন্তু তারা কার্ড হাতে পায়নি। অথচ তাদের নামের কার্ডে চাল উত্তোলন করা হয়েছে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলম মিস্টারের সহায়তায় ওই ২ আদিবাসী পরিবার কার্ড হাতে পেলেও গত ৩ বছর তাদের কার্ডের চাল কে উত্তোলন করেছেন এ বিষয়ে কেউ মুখ খুলতে চাইছেন না।

না জনপ্রতিনিধি না প্রশাসন। ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলম মিস্টার বলেন, এ ধরনের কার্ড রয়েছে আরো অনেকগুলো।