নেত্রকোনা ০৬:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নবাবগঞ্জে আশুরার বিলের বাঁধের দুই স্থানে বাঁধ কাটায় উত্তেজনা, বীজতলা প্লাবিত

নবাবগঞ্জ উপজেলার জাতীয় উদ্যান আশুরার বিলের বাঁধের দুই স্থানে কেটে দেয়ায় বিলের দু’পাড়ের বাসিন্দাদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) রাতে কে বা কারা বাঁধের দুই স্থানে কেটে দেয়। এতে ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বোরোচাষীদের বীজতলা পানির নিচে তলিয়ে গেছে।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে খবর পাওয়ার পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. নাজমুন নাহার, দিনাজপুর বিএডিসি নির্বাহী প্রকৌশলী (ক্ষুদ্র সেচ) সৈয়দ সাবিহা জামাল, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আল মামুন, নবাবগঞ্জ বন কর্মকর্তা নিশিকান্ত মালাকারসহ পুলিশ ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

কর্মকর্তারা কেটে দেয়া বাঁধ পুনঃনির্মাণ করতে গেলে এক পর্যায়ে এলাকাবাসীর বাধার মুখে পড়েন। উত্তেজিত জনতা আবারো বাঁধ কেটে দেয়। তবে বাঁধ কেটে দেয়ায় বিলে জমানো পানি রাত থেকে উপজেলার করতোয়া নদী দিয়ে বাড়তি পানি প্রবাহিত হয়। এতে উভয় পাশের অন্তত ১৫ কিলোমিটার এলাকার বোরো বীজতলা পানির নিচে তলিয়ে গেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি।
জনপ্রিয়

পূর্বধলায় বণিক সমিতির সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর মতবিনিময়

নবাবগঞ্জে আশুরার বিলের বাঁধের দুই স্থানে বাঁধ কাটায় উত্তেজনা, বীজতলা প্লাবিত

আপডেট : ১০:৩৯:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২০
নবাবগঞ্জ উপজেলার জাতীয় উদ্যান আশুরার বিলের বাঁধের দুই স্থানে কেটে দেয়ায় বিলের দু’পাড়ের বাসিন্দাদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) রাতে কে বা কারা বাঁধের দুই স্থানে কেটে দেয়। এতে ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বোরোচাষীদের বীজতলা পানির নিচে তলিয়ে গেছে।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে খবর পাওয়ার পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. নাজমুন নাহার, দিনাজপুর বিএডিসি নির্বাহী প্রকৌশলী (ক্ষুদ্র সেচ) সৈয়দ সাবিহা জামাল, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আল মামুন, নবাবগঞ্জ বন কর্মকর্তা নিশিকান্ত মালাকারসহ পুলিশ ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

কর্মকর্তারা কেটে দেয়া বাঁধ পুনঃনির্মাণ করতে গেলে এক পর্যায়ে এলাকাবাসীর বাধার মুখে পড়েন। উত্তেজিত জনতা আবারো বাঁধ কেটে দেয়। তবে বাঁধ কেটে দেয়ায় বিলে জমানো পানি রাত থেকে উপজেলার করতোয়া নদী দিয়ে বাড়তি পানি প্রবাহিত হয়। এতে উভয় পাশের অন্তত ১৫ কিলোমিটার এলাকার বোরো বীজতলা পানির নিচে তলিয়ে গেছে।