নেত্রকোনা ০৫:৩৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এ দশকের গুরুত্বপূর্ণ তরুণী মালালা

নোবেলজয়ী মালালা ইউসুফজাইয়ের সাফল্যের মুকুটে যুক্ত হলো নতুন পালক। তিনিই হলেন এই দশকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একজন তরুণী। জাতিসংঘ এক ঘোষণায় এ কথা জানিয়েছে।

বিশ্বের শরণার্থী সমস্যা, পাকিস্তানে নারীদের শিক্ষা, মানবাধিকারসহ নানা ইস্যুতে সরব থাকায় এ তকমা পেলেন মালালা।

জাতিসংঘ সম্প্রতি তাদের এক প্রতিবেদনে বলেছে, বিশ্বব্যাপী নারীশিক্ষা অধিকারের পক্ষে এই দশকে মালালা যেসব ভূমিকা নিয়েছেন, তাতে তাঁর ধারেকাছে আর কেউ নেই। তাঁর সেই কৃতিত্বকে সম্মান জানাল জাতিসংঘ। বিশ্বে নারীদের অধিকার, মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলেই সোচ্চার মালালা।

পাকিস্তানে নারীশিক্ষা, মানবাধিকারসহ নানা ইস্যুতে সব সময় সরব মালালা। ছবি: টুইটারকাশ্মীর সমস্যা, শরণার্থী সমস্যা কিংবা পাকিস্তানে নারীদের শিক্ষাসহ সব ইস্যুতেই মালালা সরব। কনিষ্ঠতম নোবেলজয়ী মালালা ইউসুফজাই বন্দুকের নলের সামনে ছিলেন অকুতোভয়। মৃত্যুভয়কে উপেক্ষা করে ঘোষণা করেছিলেন, সোয়াতে পড়াশোনা চলবে। তাঁর সেই লড়াই আজও চলছে।

২০১২ সালের ৯ অক্টোবর ১৩ বছর বয়সে তালেবান জঙ্গিরা গুলি করে মালালার মাথায়। মালালার অপরাধ একটাই, নারী হয়ে স্কুলে গিয়েছিলেন মালালা। এরপর পাকিস্তান ও যুক্তরাজ্যর হাসপাতালে টানা ৪৯ দিন যুদ্ধ করেছেন জীবনের সঙ্গে। মৃত্যুকে হারিয়ে জীবনের ছন্দে ফিরেছিলেন মালালা। সবচেয়ে কম বয়সে নোবেল শান্তি পুরস্কার জিতেছিলেন মালালা।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি।
জনপ্রিয়

পূর্বধলায় বণিক সমিতির সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর মতবিনিময়

এ দশকের গুরুত্বপূর্ণ তরুণী মালালা

আপডেট : ০৯:৪৫:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯

নোবেলজয়ী মালালা ইউসুফজাইয়ের সাফল্যের মুকুটে যুক্ত হলো নতুন পালক। তিনিই হলেন এই দশকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একজন তরুণী। জাতিসংঘ এক ঘোষণায় এ কথা জানিয়েছে।

বিশ্বের শরণার্থী সমস্যা, পাকিস্তানে নারীদের শিক্ষা, মানবাধিকারসহ নানা ইস্যুতে সরব থাকায় এ তকমা পেলেন মালালা।

জাতিসংঘ সম্প্রতি তাদের এক প্রতিবেদনে বলেছে, বিশ্বব্যাপী নারীশিক্ষা অধিকারের পক্ষে এই দশকে মালালা যেসব ভূমিকা নিয়েছেন, তাতে তাঁর ধারেকাছে আর কেউ নেই। তাঁর সেই কৃতিত্বকে সম্মান জানাল জাতিসংঘ। বিশ্বে নারীদের অধিকার, মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলেই সোচ্চার মালালা।

পাকিস্তানে নারীশিক্ষা, মানবাধিকারসহ নানা ইস্যুতে সব সময় সরব মালালা। ছবি: টুইটারকাশ্মীর সমস্যা, শরণার্থী সমস্যা কিংবা পাকিস্তানে নারীদের শিক্ষাসহ সব ইস্যুতেই মালালা সরব। কনিষ্ঠতম নোবেলজয়ী মালালা ইউসুফজাই বন্দুকের নলের সামনে ছিলেন অকুতোভয়। মৃত্যুভয়কে উপেক্ষা করে ঘোষণা করেছিলেন, সোয়াতে পড়াশোনা চলবে। তাঁর সেই লড়াই আজও চলছে।

২০১২ সালের ৯ অক্টোবর ১৩ বছর বয়সে তালেবান জঙ্গিরা গুলি করে মালালার মাথায়। মালালার অপরাধ একটাই, নারী হয়ে স্কুলে গিয়েছিলেন মালালা। এরপর পাকিস্তান ও যুক্তরাজ্যর হাসপাতালে টানা ৪৯ দিন যুদ্ধ করেছেন জীবনের সঙ্গে। মৃত্যুকে হারিয়ে জীবনের ছন্দে ফিরেছিলেন মালালা। সবচেয়ে কম বয়সে নোবেল শান্তি পুরস্কার জিতেছিলেন মালালা।