নেত্রকোনা ০১:১৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চকরিয়ায় অপহরণের ১০দিন পর কিশোরী উদ্ধার, গ্রেফতার ১

  • আপডেট : ০৯:৫৭:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০১৯
  • ৩৪২

মোহাম্মদ উল্লাহ-চকরিয়া:

চকরিয়ায় এক কিশোরী (১৩) কে অপহরণের দশ দিন পর উত্তর হারবাংয়ের পহরচাঁদা নামক এলাকা থেকে ১১ নভেম্বর (সোমবার) ভোরে রাতে উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। এসময় অপহরণের অভিযোগে আমির হোসেন নামের এক বখাটে কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।

আটকৃত বখাটে সাহারবিল ইউনিয়নের নয়া পাড়ার ১নং ওয়ার্ড়ের মো,খলিলুর রহমানের ছেলে আমির হোসেন (৩২) অভিযানে নেতৃত্তে¡ দেওয়া থানার এসআই আব্দুল্লাহ আল মাসুদ জানান, গত ১ নভেম্বর নিজ বাড়ীর সামনে থেকে বখাটে আমির হোসেন(৩২) কিশোরীকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।

গত ১০ নভেম্বর অপহৃতার মা, রেনু আরা বেগম বাদী হয়ে তার মেয়ে লিজা আক্তার শিপা (১৩) কে অপহরণ করার অভিযোগে এজাহার দিলে পুলিশ তার সুত্র, ধরে ভিকটিমকে উদ্ধার করার জন্য বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায়।

এক পর্যায়ে সোর্সের মাধ্যে জানতে পারি অপহৃত ভিকটিম উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের পহরচাঁদা নামক এলাকায় অবস্থান করছে এমন খবরের ভিক্তিতে অভিযান চালিয়ে অপহৃত কিশোরীকে উদ্ধার করি। ভিকটিমের তথ্যের ভিক্তিতে সাহারবিল স্টেশন থেকে অপহরণের অভিযোগে আমির হোসেনকে গ্রেফতার করি।

এই বিষয়ে থানার ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা ওসি তদন্ত মো.সফিকুল আলম চৌধুরী কাছে কিশোরীর অপহরণের বিষয়ে জানতে ফোন করা হলে তিনি জানান, গত ১০ নভেম্বর সাহারবিল ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড়ের মমতাজী পাড়ার আবু তাহেরের কিশোরী মেয়েকে অপহরণের করা হয়েছে এমন অভিযোগ পাওয়ার পর তাকে উদ্ধার করার জন্য এসআই আব্দুল্লাহ আল মাসুদ কে নির্দেশ দিই।

চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো.হাবিবুর রহমান বলেন,অপহরণের অভিযোগে আটক বখাটে আমির হোসেন(৩২) একই ইউনিয়নের নয়া পাড়ার ১নং ওয়ার্ড়ের মো,খলিলুর রহমানের ছেলে বলে জানান। তিনি আরো বলেন, আটকৃত আসামীর বিরুদ্ধে অপহরণের অভিযোগে থানায় একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে। ভিকটিমকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ওসিসিতে ডাক্তারী পরীক্ষা করার জন্য পাঠানো হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি।

পূর্বধলায় নিজ মেয়েকে হত্যা করে শেষ রক্ষা হলো না মায়ের

চকরিয়ায় অপহরণের ১০দিন পর কিশোরী উদ্ধার, গ্রেফতার ১

আপডেট : ০৯:৫৭:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০১৯

মোহাম্মদ উল্লাহ-চকরিয়া:

চকরিয়ায় এক কিশোরী (১৩) কে অপহরণের দশ দিন পর উত্তর হারবাংয়ের পহরচাঁদা নামক এলাকা থেকে ১১ নভেম্বর (সোমবার) ভোরে রাতে উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। এসময় অপহরণের অভিযোগে আমির হোসেন নামের এক বখাটে কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।

আটকৃত বখাটে সাহারবিল ইউনিয়নের নয়া পাড়ার ১নং ওয়ার্ড়ের মো,খলিলুর রহমানের ছেলে আমির হোসেন (৩২) অভিযানে নেতৃত্তে¡ দেওয়া থানার এসআই আব্দুল্লাহ আল মাসুদ জানান, গত ১ নভেম্বর নিজ বাড়ীর সামনে থেকে বখাটে আমির হোসেন(৩২) কিশোরীকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।

গত ১০ নভেম্বর অপহৃতার মা, রেনু আরা বেগম বাদী হয়ে তার মেয়ে লিজা আক্তার শিপা (১৩) কে অপহরণ করার অভিযোগে এজাহার দিলে পুলিশ তার সুত্র, ধরে ভিকটিমকে উদ্ধার করার জন্য বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায়।

এক পর্যায়ে সোর্সের মাধ্যে জানতে পারি অপহৃত ভিকটিম উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের পহরচাঁদা নামক এলাকায় অবস্থান করছে এমন খবরের ভিক্তিতে অভিযান চালিয়ে অপহৃত কিশোরীকে উদ্ধার করি। ভিকটিমের তথ্যের ভিক্তিতে সাহারবিল স্টেশন থেকে অপহরণের অভিযোগে আমির হোসেনকে গ্রেফতার করি।

এই বিষয়ে থানার ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা ওসি তদন্ত মো.সফিকুল আলম চৌধুরী কাছে কিশোরীর অপহরণের বিষয়ে জানতে ফোন করা হলে তিনি জানান, গত ১০ নভেম্বর সাহারবিল ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড়ের মমতাজী পাড়ার আবু তাহেরের কিশোরী মেয়েকে অপহরণের করা হয়েছে এমন অভিযোগ পাওয়ার পর তাকে উদ্ধার করার জন্য এসআই আব্দুল্লাহ আল মাসুদ কে নির্দেশ দিই।

চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো.হাবিবুর রহমান বলেন,অপহরণের অভিযোগে আটক বখাটে আমির হোসেন(৩২) একই ইউনিয়নের নয়া পাড়ার ১নং ওয়ার্ড়ের মো,খলিলুর রহমানের ছেলে বলে জানান। তিনি আরো বলেন, আটকৃত আসামীর বিরুদ্ধে অপহরণের অভিযোগে থানায় একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে। ভিকটিমকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ওসিসিতে ডাক্তারী পরীক্ষা করার জন্য পাঠানো হয়।