নেত্রকোনা ০৪:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গ্রামীণ যুবদের নিয়ে নেত্রকোনায় মিনি মেরাথন দৌঁড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

  • আপডেট : ০৪:০৫:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ নভেম্বর ২০১৯
  • ৬১০

কে. এম. সাখাওয়াত হোসেন, নেত্রকোনা :

জীবনকে ভালোবেসে নেত্রকোনার গ্রামীণ পর্যায়ে যুবদের মধ্যে মিনি মেরাথন দৌঁড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বেলা সাড়ে ১১টায় সদর উপজেলার সিংহের বাংলা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের যুব সমাজের ৪৫ জন ছয় কিলোমিটার মিনি মেরাথন দৌঁড় প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।

স্বাবলম্বী উন্নয়ন সমিতির ক্রীড়া ও সাংস্কৃতি কর্মসূচীর আওতায় ‘যুবরাই গড়বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ’ স্লোগানে এই মেরাথনের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে রায়দুম রুহী সমৃদ্ধ কার্যালয় থেকে একটি র‌্যালি বের করে ময়মনসিংহ রায়দুম রুহী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়। এসময় মিনি মেরাথন উদ্বোধন করেন স্বাবলম্বীর নির্বাহী পরিচালক বেগম রোকেয়া।

এতে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহিম ও স্বাবলম্বীর স্বপন পালসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। পরে ময়মনসিংহ রায়দুম রুহী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ থেকে দৌঁড় প্রতিযোগিতাটি বের হয়ে ৬ কিলোমিটার সড়ক অতিক্রম করে রায়দুম রুহী সমৃদ্ধ কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।

মিনি মেরাথন দৌঁড় শেষে প্রতিযোগতায় অংশগ্রহনকারীদের মাঝে প্রথম হয় রায়দুম রুহী গ্রামের ইউসুফ মিয়া, দ্বিতীয় ফরিদপুর গ্রামের ফারুক মিয়া ও তৃতীয় প্রতাপপুর গ্রামের সাজিব মিয়াসহ ১০ জনকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। এতে অংশগ্রহন করে যুবকরাও অনেক আনন্দিত। মাদক সহ বিভিন্ন নেশা থেকে বিরত থাকতে এমন প্রতিযোগিতা প্রতিটি ইউনিয়নে আয়োজন করার জন্য তারা আহবান করেন।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি। আমাদের প্রকাশনা “পূর্বকন্ঠ” স্বাধীনতার চেতনায় একটি নিরপেক্ষ জাতীয় অনলাইন । পাঠক আমাদের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরনা। পূর্বকণ্ঠ কথা বলে বাঙালির আত্মপ্রত্যয়ী আহ্বান ও ত্যাগে অর্জিত স্বাধীনতার। কথা বলে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হতে। ছড়িয়ে দিতে এ চেতনা দেশের প্রত্যেক কোণে কোণে। আমরা রাষ্ট্রের আইন কানুন, রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল। দেশপ্রেম ও রাষ্ট্রীয় আইন বিরোধী এবং বাঙ্গালীর আবহমান কালের সামাজিক সহনশীলতার বিপক্ষে পূর্বকন্ঠ কখনো সংবাদ প্রকাশ করে না। আমরা সকল ধর্মমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, কোন ধর্মমত বা তাদের অনুসারীদের অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে আমরা কিছু প্রকাশ করি না। আমাদের সকল প্রচেষ্টা পাঠকের সংবাদ চাহিদাকে কেন্দ্র করে। তাই পাঠকের যে কোনো মতামত আমরা সাদরে গ্রহন করব।
জনপ্রিয়

পূর্বধলায় বণিক সমিতির সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর মতবিনিময়

গ্রামীণ যুবদের নিয়ে নেত্রকোনায় মিনি মেরাথন দৌঁড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

আপডেট : ০৪:০৫:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ নভেম্বর ২০১৯

কে. এম. সাখাওয়াত হোসেন, নেত্রকোনা :

জীবনকে ভালোবেসে নেত্রকোনার গ্রামীণ পর্যায়ে যুবদের মধ্যে মিনি মেরাথন দৌঁড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বেলা সাড়ে ১১টায় সদর উপজেলার সিংহের বাংলা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের যুব সমাজের ৪৫ জন ছয় কিলোমিটার মিনি মেরাথন দৌঁড় প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।

স্বাবলম্বী উন্নয়ন সমিতির ক্রীড়া ও সাংস্কৃতি কর্মসূচীর আওতায় ‘যুবরাই গড়বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ’ স্লোগানে এই মেরাথনের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে রায়দুম রুহী সমৃদ্ধ কার্যালয় থেকে একটি র‌্যালি বের করে ময়মনসিংহ রায়দুম রুহী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়। এসময় মিনি মেরাথন উদ্বোধন করেন স্বাবলম্বীর নির্বাহী পরিচালক বেগম রোকেয়া।

এতে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহিম ও স্বাবলম্বীর স্বপন পালসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। পরে ময়মনসিংহ রায়দুম রুহী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ থেকে দৌঁড় প্রতিযোগিতাটি বের হয়ে ৬ কিলোমিটার সড়ক অতিক্রম করে রায়দুম রুহী সমৃদ্ধ কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।

মিনি মেরাথন দৌঁড় শেষে প্রতিযোগতায় অংশগ্রহনকারীদের মাঝে প্রথম হয় রায়দুম রুহী গ্রামের ইউসুফ মিয়া, দ্বিতীয় ফরিদপুর গ্রামের ফারুক মিয়া ও তৃতীয় প্রতাপপুর গ্রামের সাজিব মিয়াসহ ১০ জনকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। এতে অংশগ্রহন করে যুবকরাও অনেক আনন্দিত। মাদক সহ বিভিন্ন নেশা থেকে বিরত থাকতে এমন প্রতিযোগিতা প্রতিটি ইউনিয়নে আয়োজন করার জন্য তারা আহবান করেন।