নেত্রকোনা ০৩:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাঙ্গাবালী ইউনিয়ন ভূমি অফিসের বেহাল দশা

পটুয়াখালী রাঙ্গাবালী উপজেলার বাহের চর বাজারে অবস্থিত ভূমি অফিস। যা দেখলে মনে হয় এযেন শত বছরের পূরানো বাড়ি।পাঁচ ইউনিয়ন লোকজন এখানে আসে জমি জমার কাজে। কারন উপজেলা ভূমি অফিসের কাজ ও এখানেই চলে। নেই কোন ভবন। নেই কোন কাগজ পত্র রাখান নিদৃষ্ট স্থান। ভূমি আফিসের কমর্কতারা অনেক কষ্ট করে অফিস করতে হয়। লোক জন আসলে তাদের বসতে ও দিতে পারে না ঠিক মতো। তাদের এ কষ্ট বুঝার কেউ নেই।

ভূমি অফিসে তহশিলদার মুহম্মাদ মনিরুল ইসলাম বলেন,এটা আসলে উপজেলা ভূমি অফিস নয়।এটা ইউনিয়ন ভূমি অফিস। এমনিতেই এখানে ভবন নাই।ছোট একটা ঘরে বসে কাজ করতে হয়।তার ভিতর উপজেলা ভূমি অফিসের কাজ করার কারনে আমার কষ্ট হয়।তারা এখানে কাজ করলে আমার কোন সমস্যা নাই।তবে এখানে একটি ভবন থাকলে আমাদের কাজ করতে অনেক সুবিধা হয়।

উপজেলা ভূমি অফিসের সার্বেয়ার মোঃ সজল হোসেন বলে,আমরা ইউনিয়ন ভূমি অফিসে বসে কাজ করি।এখানে আফিস করা আনেক কষ্ট।কি করার চাকুরী করি তাই এখানে এভাবেই কাজ করতে হয়।বর্ষাকালে পনি পড়ে।নেই  একটা ভবন।এই ছোট ঘরের ছোট একটা রুমে বসে কাজ করি।রুমের জায়গা কম থাকার কারনে কাগজপত্র গুছিয়ে রাখতে পারিনা।একটার উপরে একটা রাখতে হয়।ভাগা ভাগী করে রাখতে পারিনা।তাই লোকজন আসলে সময় মতো কাগজপত্র খুজে পাইনা।

উপজেলা ভূমি অফিসের নাজীর  মোঃ আবদুল লতিফ মিয়া বলেন,আমরা এ অফিসে বসে কাজ করি।এখানে জরুরি একটি ভবন দরকার।এতো ছোট ঘরে অফিস করা যায় না।ঠিকমত কাগজপত্র গুছিয়ে রাখতে পাড়ি না।জায়গা কম।কি করবো চাকুরী করি তাই বাধ্য হয়ে কাজ করতে হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি। আমাদের প্রকাশনা “পূর্বকন্ঠ” স্বাধীনতার চেতনায় একটি নিরপেক্ষ জাতীয় অনলাইন । পাঠক আমাদের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরনা। পূর্বকণ্ঠ কথা বলে বাঙালির আত্মপ্রত্যয়ী আহ্বান ও ত্যাগে অর্জিত স্বাধীনতার। কথা বলে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হতে। ছড়িয়ে দিতে এ চেতনা দেশের প্রত্যেক কোণে কোণে। আমরা রাষ্ট্রের আইন কানুন, রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল। দেশপ্রেম ও রাষ্ট্রীয় আইন বিরোধী এবং বাঙ্গালীর আবহমান কালের সামাজিক সহনশীলতার বিপক্ষে পূর্বকন্ঠ কখনো সংবাদ প্রকাশ করে না। আমরা সকল ধর্মমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, কোন ধর্মমত বা তাদের অনুসারীদের অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে আমরা কিছু প্রকাশ করি না। আমাদের সকল প্রচেষ্টা পাঠকের সংবাদ চাহিদাকে কেন্দ্র করে। তাই পাঠকের যে কোনো মতামত আমরা সাদরে গ্রহন করব।
জনপ্রিয়

পূর্বধলায় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিনের দাফন সম্পন্ন

রাঙ্গাবালী ইউনিয়ন ভূমি অফিসের বেহাল দশা

আপডেট : ০৬:৫৬:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০১৯

পটুয়াখালী রাঙ্গাবালী উপজেলার বাহের চর বাজারে অবস্থিত ভূমি অফিস। যা দেখলে মনে হয় এযেন শত বছরের পূরানো বাড়ি।পাঁচ ইউনিয়ন লোকজন এখানে আসে জমি জমার কাজে। কারন উপজেলা ভূমি অফিসের কাজ ও এখানেই চলে। নেই কোন ভবন। নেই কোন কাগজ পত্র রাখান নিদৃষ্ট স্থান। ভূমি আফিসের কমর্কতারা অনেক কষ্ট করে অফিস করতে হয়। লোক জন আসলে তাদের বসতে ও দিতে পারে না ঠিক মতো। তাদের এ কষ্ট বুঝার কেউ নেই।

ভূমি অফিসে তহশিলদার মুহম্মাদ মনিরুল ইসলাম বলেন,এটা আসলে উপজেলা ভূমি অফিস নয়।এটা ইউনিয়ন ভূমি অফিস। এমনিতেই এখানে ভবন নাই।ছোট একটা ঘরে বসে কাজ করতে হয়।তার ভিতর উপজেলা ভূমি অফিসের কাজ করার কারনে আমার কষ্ট হয়।তারা এখানে কাজ করলে আমার কোন সমস্যা নাই।তবে এখানে একটি ভবন থাকলে আমাদের কাজ করতে অনেক সুবিধা হয়।

উপজেলা ভূমি অফিসের সার্বেয়ার মোঃ সজল হোসেন বলে,আমরা ইউনিয়ন ভূমি অফিসে বসে কাজ করি।এখানে আফিস করা আনেক কষ্ট।কি করার চাকুরী করি তাই এখানে এভাবেই কাজ করতে হয়।বর্ষাকালে পনি পড়ে।নেই  একটা ভবন।এই ছোট ঘরের ছোট একটা রুমে বসে কাজ করি।রুমের জায়গা কম থাকার কারনে কাগজপত্র গুছিয়ে রাখতে পারিনা।একটার উপরে একটা রাখতে হয়।ভাগা ভাগী করে রাখতে পারিনা।তাই লোকজন আসলে সময় মতো কাগজপত্র খুজে পাইনা।

উপজেলা ভূমি অফিসের নাজীর  মোঃ আবদুল লতিফ মিয়া বলেন,আমরা এ অফিসে বসে কাজ করি।এখানে জরুরি একটি ভবন দরকার।এতো ছোট ঘরে অফিস করা যায় না।ঠিকমত কাগজপত্র গুছিয়ে রাখতে পাড়ি না।জায়গা কম।কি করবো চাকুরী করি তাই বাধ্য হয়ে কাজ করতে হয়।