নেত্রকোনা ০৬:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে স্থায়ী বসবাসের ঠিকানা পেল ২০টি পরিবার

  • আপডেট : ০৪:৪২:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০১৯
  • ২৪৯

নজরুল ইসলাম মুকুল, কুষ্টিয়া :

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে নির্মাণ করা হয়েছে সরকারের অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্পের আওতায় গৃহহীনদের জন্য দুর্যোগ সহনীয় ২০টি ঘর। বর্তমান সরকার ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সারা দেশে গৃহহীনদের জন্য দুর্যোগ সহনীয় ঘর নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করে যা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অধিনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিটা) কর্মস‚চীর আওতায় এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়।

প্রকল্পে শুরুতেই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ অধিক গুরুত্ব সহকারে গৃহহীনদের তালিকা তৈরি করেন। তালিকা অনুযায়ী স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদেরকে পিআইসি করে কার্যাদেশ প্রদান করা হয়। প্রতিটি ঘরের জন্য সরকার ২ লক্ষ ৫৮ হাজার ৫৩১টাকা বরাদ্দ প্রদান করে।

উপজেলার ২০টি ঘরে মোট বরাদ্দ দেওয়া হয় ৫১ লক্ষ ৭০ হাজার ৬২০ টাকা। নির্মিত ঘরের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে ০.৪৬০ এম,এম এর রঙ্গীন টিন যা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজীবুল ইসলাম খান সরাসরি চট্রগ্রামের আবুল খায়ের ষ্টিল মিলস সংগ্রহ করেছেন।

দুই কক্ষবিশিষ্ট ঘর ছাড়াও রয়েছে একটি লম্বা করিডোর, একটি ল্যাট্রিন ও রান্না ঘর। ঘরগুলোর কাজে ব্যবহার করা হয়েছে মেহগনি কাঠ।
জগন্নাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক আহম্মেদ খান বলেন, বর্তমানে এ প্রকল্পের আওতায় গৃহহীনদের জন্য যে দুর্যোগ সহনীয় ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে তা সরকারের জন্য প্রসংশনীয় ও টেকসই উন্নয়নের প্রতিচ্ছবি।

সরেজমিনে দুর্যোগ সহনীয় গৃহ দেখতে গেলে সুবিধাভোগি উপজেলার হিজলাকর গ্রামের মোছাঃ সালেহা খাতুন জানান, আমি শারিরীক প্রতিবন্ধী ও বিধবা, আমার কোন ঘর ছিল না। আমি মানবেতর জীবনযাপন করেছিলাম। বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার একটি ঘর নির্মাণ করে দিয়েছে। আমি এখন সকল কষ্ট ভুলে গেছি। আমি তার জন্য দোয়া করি।

জগন্নাথপুর ইউনিয়নের বাগচিসাতপাখিয়া গ্রামের মোঃ আলমগীর শেখ আবেগ আপ্লুত হয়ে বলেন আমি আমার স্ত্রী ও ৫সন্তান নিয়ে ছোট্ট একটি টিনের ছাপড়া ঘরে বসবাস করতাম বৃষ্টি হলেই পানি পড়ত। আমার ঘরে একটি কাঠের চৌকি ছিল। চৌকিতে মেয়েরা ঘুমাতো আমি ও আমার স্ত্রী ছোট সন্তানকে নিয়ে ঘরের মেঝেতে চৌকির পার্শ্বে কাপড়ের পর্দা টাংগিয়ে ঘুমাতাম। একটু বৃষ্টি হলে আমরা চৌকির নীচে সন্তানদের নিয়ে আশ্রয় নিতাম। বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইউএনও স্যারের মাধ্যমে আমাদের একটি ঘর নির্মাণ করে দিয়েছে। ঘর পেয়ে আমরা সুখী। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করি।

কুমারখালী পৌরসভার মেয়র ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কুমারখালী উপজেলার সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব সামছুজ্জামান অরুণ বলেন বেঁচে থাকার আশ্রয় পেল গৃহহীন পরিবারগুলো। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা মানুষের মৌলিক অধিকার। রাষ্ট্রের প্রধান দায়িত্বই হচ্ছে মানুষের এসব মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা।

বাংলাদেশের সংবিধানে মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্রকে দেয়া হয়েছে। মৌলিক অধিকার ব্যতীত মানুষ বাঁচতে পারে না। মানুষের এসব মৌলিক অধিকারের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বাসস্থান। বসবাসের জায়গা না থাকলে মানুষ জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করতে পারে না। বাসস্থান না থাকার অর্থই হলো ঠিকানাবিহীন মানুষ। দেশের গৃহহীন মানুষের আশ্রয়ের দায়িত্ব নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গৃহহীন মানুষের বাসস্থান নিশ্চিত করার জন্য বর্তমান সরকার কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার দুর্যোগ সহনীয় ২০টি ঘর নির্মাণ করে দিয়েছেন।

চলতি ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে অত্র উপজেলায় আরও ৩০টি দুর্যোগ সহনীয় ঘরের বরাদ্ধ পাওয়া গেছে যা বর্তমানে যাচাই-বাছাই চলমান।

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘বাংলাদেশে একটি মানুষও গৃহহারা থাকবে না। প্রতিটি মানুষের একটা ঠিকানা আমরা করে দেবো। এই লক্ষ্য নিয়েই আওয়ামী লীগ সরকার কাজ করে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলেই এ দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়।’
উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজীবুল ইসলাম খান জানান, সরকার প্রদত্ত দুর্যোগ সহনীয় গৃহ নির্মাণ সঠিকভাবে শেষ হয়েছে। প্রকৃত গৃহহীনরা যাতে ঘর পায় এই বিষয়টি নিবিড়ভাবে যাচাই করা হয়েছে এবং ঘর নির্মাণে প্রতিটি ধাপের কাজ কঠোর ভাবে মনিটরিং করা হয়েছে। এ কারণে কাজের গুণগত মান খুবই ভাল।

বর্তমান সরকারের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ গৃহহীনদের জন্য দুর্যোগ সহনীয় ঘর নির্মাণ। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ছিন্নম‚ল মানুষ অন্তত নতুন করে বাঁচার আশা খুঁজে পেল। সরকার এভাবে সারাদেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জীবনমান উন্নয়নে নিরলস কাজ করে চলেছে। আশ্রয়হীনদের জন্য সরকার ঘর নির্মাণ করে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ সৃষ্টি করায় পরিবারগুলো বেঁচে থাকার ঠিকানা পেল।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমার বর্তমান ঠিকানা স্টেশন রোড, পূর্বধলা, নেত্রকোনা। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমার ধর্ম ইসলাম। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি। আমাদের প্রকাশনা “পূর্বকন্ঠ” স্বাধীনতার চেতনায় একটি নিরপেক্ষ জাতীয় অনলাইন । পাঠক আমাদের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরনা। পূর্বকণ্ঠ কথা বলে বাঙালির আত্মপ্রত্যয়ী আহ্বান ও ত্যাগে অর্জিত স্বাধীনতার। কথা বলে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হতে। ছড়িয়ে দিতে এ চেতনা দেশের প্রত্যেক কোণে কোণে। আমরা রাষ্ট্রের আইন কানুন, রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল। দেশপ্রেম ও রাষ্ট্রীয় আইন বিরোধী এবং বাঙ্গালীর আবহমান কালের সামাজিক সহনশীলতার বিপক্ষে পূর্বকন্ঠ কখনো সংবাদ প্রকাশ করে না। আমরা সকল ধর্মমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, কোন ধর্মমত বা তাদের অনুসারীদের অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে আমরা কিছু প্রকাশ করি না। আমাদের সকল প্রচেষ্টা পাঠকের সংবাদ চাহিদাকে কেন্দ্র করে। তাই পাঠকের যে কোনো মতামত আমরা সাদরে গ্রহন করব।

দুর্গাপুরে আওয়ামী লীগের কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে স্থায়ী বসবাসের ঠিকানা পেল ২০টি পরিবার

আপডেট : ০৪:৪২:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০১৯

নজরুল ইসলাম মুকুল, কুষ্টিয়া :

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে নির্মাণ করা হয়েছে সরকারের অগ্রাধিকার ভিত্তিক প্রকল্পের আওতায় গৃহহীনদের জন্য দুর্যোগ সহনীয় ২০টি ঘর। বর্তমান সরকার ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সারা দেশে গৃহহীনদের জন্য দুর্যোগ সহনীয় ঘর নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করে যা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অধিনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিটা) কর্মস‚চীর আওতায় এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়।

প্রকল্পে শুরুতেই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ অধিক গুরুত্ব সহকারে গৃহহীনদের তালিকা তৈরি করেন। তালিকা অনুযায়ী স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদেরকে পিআইসি করে কার্যাদেশ প্রদান করা হয়। প্রতিটি ঘরের জন্য সরকার ২ লক্ষ ৫৮ হাজার ৫৩১টাকা বরাদ্দ প্রদান করে।

উপজেলার ২০টি ঘরে মোট বরাদ্দ দেওয়া হয় ৫১ লক্ষ ৭০ হাজার ৬২০ টাকা। নির্মিত ঘরের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে ০.৪৬০ এম,এম এর রঙ্গীন টিন যা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজীবুল ইসলাম খান সরাসরি চট্রগ্রামের আবুল খায়ের ষ্টিল মিলস সংগ্রহ করেছেন।

দুই কক্ষবিশিষ্ট ঘর ছাড়াও রয়েছে একটি লম্বা করিডোর, একটি ল্যাট্রিন ও রান্না ঘর। ঘরগুলোর কাজে ব্যবহার করা হয়েছে মেহগনি কাঠ।
জগন্নাথপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক আহম্মেদ খান বলেন, বর্তমানে এ প্রকল্পের আওতায় গৃহহীনদের জন্য যে দুর্যোগ সহনীয় ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে তা সরকারের জন্য প্রসংশনীয় ও টেকসই উন্নয়নের প্রতিচ্ছবি।

সরেজমিনে দুর্যোগ সহনীয় গৃহ দেখতে গেলে সুবিধাভোগি উপজেলার হিজলাকর গ্রামের মোছাঃ সালেহা খাতুন জানান, আমি শারিরীক প্রতিবন্ধী ও বিধবা, আমার কোন ঘর ছিল না। আমি মানবেতর জীবনযাপন করেছিলাম। বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার একটি ঘর নির্মাণ করে দিয়েছে। আমি এখন সকল কষ্ট ভুলে গেছি। আমি তার জন্য দোয়া করি।

জগন্নাথপুর ইউনিয়নের বাগচিসাতপাখিয়া গ্রামের মোঃ আলমগীর শেখ আবেগ আপ্লুত হয়ে বলেন আমি আমার স্ত্রী ও ৫সন্তান নিয়ে ছোট্ট একটি টিনের ছাপড়া ঘরে বসবাস করতাম বৃষ্টি হলেই পানি পড়ত। আমার ঘরে একটি কাঠের চৌকি ছিল। চৌকিতে মেয়েরা ঘুমাতো আমি ও আমার স্ত্রী ছোট সন্তানকে নিয়ে ঘরের মেঝেতে চৌকির পার্শ্বে কাপড়ের পর্দা টাংগিয়ে ঘুমাতাম। একটু বৃষ্টি হলে আমরা চৌকির নীচে সন্তানদের নিয়ে আশ্রয় নিতাম। বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইউএনও স্যারের মাধ্যমে আমাদের একটি ঘর নির্মাণ করে দিয়েছে। ঘর পেয়ে আমরা সুখী। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করি।

কুমারখালী পৌরসভার মেয়র ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কুমারখালী উপজেলার সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব সামছুজ্জামান অরুণ বলেন বেঁচে থাকার আশ্রয় পেল গৃহহীন পরিবারগুলো। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা মানুষের মৌলিক অধিকার। রাষ্ট্রের প্রধান দায়িত্বই হচ্ছে মানুষের এসব মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা।

বাংলাদেশের সংবিধানে মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্রকে দেয়া হয়েছে। মৌলিক অধিকার ব্যতীত মানুষ বাঁচতে পারে না। মানুষের এসব মৌলিক অধিকারের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বাসস্থান। বসবাসের জায়গা না থাকলে মানুষ জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করতে পারে না। বাসস্থান না থাকার অর্থই হলো ঠিকানাবিহীন মানুষ। দেশের গৃহহীন মানুষের আশ্রয়ের দায়িত্ব নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গৃহহীন মানুষের বাসস্থান নিশ্চিত করার জন্য বর্তমান সরকার কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার দুর্যোগ সহনীয় ২০টি ঘর নির্মাণ করে দিয়েছেন।

চলতি ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে অত্র উপজেলায় আরও ৩০টি দুর্যোগ সহনীয় ঘরের বরাদ্ধ পাওয়া গেছে যা বর্তমানে যাচাই-বাছাই চলমান।

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘বাংলাদেশে একটি মানুষও গৃহহারা থাকবে না। প্রতিটি মানুষের একটা ঠিকানা আমরা করে দেবো। এই লক্ষ্য নিয়েই আওয়ামী লীগ সরকার কাজ করে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলেই এ দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়।’
উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজীবুল ইসলাম খান জানান, সরকার প্রদত্ত দুর্যোগ সহনীয় গৃহ নির্মাণ সঠিকভাবে শেষ হয়েছে। প্রকৃত গৃহহীনরা যাতে ঘর পায় এই বিষয়টি নিবিড়ভাবে যাচাই করা হয়েছে এবং ঘর নির্মাণে প্রতিটি ধাপের কাজ কঠোর ভাবে মনিটরিং করা হয়েছে। এ কারণে কাজের গুণগত মান খুবই ভাল।

বর্তমান সরকারের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ গৃহহীনদের জন্য দুর্যোগ সহনীয় ঘর নির্মাণ। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ছিন্নম‚ল মানুষ অন্তত নতুন করে বাঁচার আশা খুঁজে পেল। সরকার এভাবে সারাদেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জীবনমান উন্নয়নে নিরলস কাজ করে চলেছে। আশ্রয়হীনদের জন্য সরকার ঘর নির্মাণ করে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ সৃষ্টি করায় পরিবারগুলো বেঁচে থাকার ঠিকানা পেল।