নেত্রকোনা ১২:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কালিয়াকৈরে জেনিথ পিএল স্কুলের ফরম পুরনের অতিরিক্ত টাকা ফেরতে অঙ্গিকার

  • আপডেট : ০৬:০৪:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০১৯
  • ২৮২

মোঃ মীর সোহেল মিয়া.কালিয়াকৈর(গাজীপুর)
প্রতিনিধিঃ

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পুরনে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগে জেনিথ পি এল কেজি এ্যান্ড হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মফিজুর রহমান অতিরিক্ত টাকা শিক্ষার্থীর মাঝে ফেরতের অঙ্গিকার নামা
লিখিত আকারে প্রদান করেছে।

বৃস্হপ্রতিবার দুপুরে(১৪নভেম্বর) উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার নিকট জমা দিয়েছে।এঅনিয়মের ঘটনা গনমাধ্যমে প্রকাশ হওয়ার পর থেকে স্থানীয়দের মাঝে ব্যাপক চালচঞ্চের সৃষ্টি হয়েছে। শুধু তাই নয় গরীব, মেধাবী শিক্ষার্থীর অভিবাবকের মনে স্বস্থি ফিরেছে। উপজেলার পৌরসভাস্থ বোর্ডমিল এলাকায় স্কুলটিঅবস্থিত।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই স্কুলে ২০২০ সালে এসএসসি পরীক্ষায় মোট ৫৭জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করবে। এসকল শিক্ষর্থীর নিকট থেকে মোটা অংকের টাকা আদায় করছে স্কুল কৃর্তপক্ষ। সরকার যেখানে দূর্নীতি প্রতিরোধ করতে বিভিন্ন অভিযান চালাচ্ছে সেখানে মানুষ গড়ার কারিগরেরা ফরম পুরনের নামে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা।

প্রতি শিক্ষার্থীর নিকট থেকে ১১,৬০০ টাকা করে ফরম পরুনের জন্য টাকা আদায় করছে। তার মধ্যে ওই স্কুলের এক শিক্ষার্থী আসমা সাদিয়া হুমার নিকট থেকে ফরম পুরনে ৮০০০ হাজার ২ মাসের বেতন ৯০০ টাকা করে ১৮০০টাকা বিশেষ ক্লাস ২০২০ জানুয়ায়ি পর্যন্ত ১৮০০টাকা মোট ১১,৬০০ টাকা আদায় করছে ওই স্কুলের
প্রধান শিক্ষক মফিজুর রহমান।

এব্যপারে স্কুলের প্রধান শিক্ষক মফিজুরের সাথে কথা বললে তিনি বলেন প্রাইভেট স্কুলে একটু বেশি টাকা না নিলে চালাতে পারব না। এছাড়া আমাদের স্কুলের শিক্ষর্থীরা মৌচাক আইডিয়াল পাবলিক স্কুলের নামে রেজিস্ট্রেশন করিয়া পরীক্ষা দেওয়া হয়। সেখানে প্রতি শিক্ষার্থী বাবদ
৪ থেকে সাড়ে ৪ হাজার টাক দিতে হয়।

এবিষয়ে উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার দেলোয়ার হোসেন বলেন, ওই স্কুল এসএসসি পরীক্ষার ফরম পুরনে অতিরিক্ত ফি শিক্ষর্থীর মাঝে ফেরতে অঙ্গিকার স্কুলের পেডে লিখিত আকারে প্রদান করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমার বর্তমান ঠিকানা স্টেশন রোড, পূর্বধলা, নেত্রকোনা। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমার ধর্ম ইসলাম। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি। প্রয়োজনে: ০১৭১৩৫৭৩৫০২

দুর্গাপুরে আওয়ামী লীগের কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

কালিয়াকৈরে জেনিথ পিএল স্কুলের ফরম পুরনের অতিরিক্ত টাকা ফেরতে অঙ্গিকার

আপডেট : ০৬:০৪:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০১৯

মোঃ মীর সোহেল মিয়া.কালিয়াকৈর(গাজীপুর)
প্রতিনিধিঃ

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পুরনে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগে জেনিথ পি এল কেজি এ্যান্ড হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মফিজুর রহমান অতিরিক্ত টাকা শিক্ষার্থীর মাঝে ফেরতের অঙ্গিকার নামা
লিখিত আকারে প্রদান করেছে।

বৃস্হপ্রতিবার দুপুরে(১৪নভেম্বর) উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার নিকট জমা দিয়েছে।এঅনিয়মের ঘটনা গনমাধ্যমে প্রকাশ হওয়ার পর থেকে স্থানীয়দের মাঝে ব্যাপক চালচঞ্চের সৃষ্টি হয়েছে। শুধু তাই নয় গরীব, মেধাবী শিক্ষার্থীর অভিবাবকের মনে স্বস্থি ফিরেছে। উপজেলার পৌরসভাস্থ বোর্ডমিল এলাকায় স্কুলটিঅবস্থিত।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই স্কুলে ২০২০ সালে এসএসসি পরীক্ষায় মোট ৫৭জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করবে। এসকল শিক্ষর্থীর নিকট থেকে মোটা অংকের টাকা আদায় করছে স্কুল কৃর্তপক্ষ। সরকার যেখানে দূর্নীতি প্রতিরোধ করতে বিভিন্ন অভিযান চালাচ্ছে সেখানে মানুষ গড়ার কারিগরেরা ফরম পুরনের নামে হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা।

প্রতি শিক্ষার্থীর নিকট থেকে ১১,৬০০ টাকা করে ফরম পরুনের জন্য টাকা আদায় করছে। তার মধ্যে ওই স্কুলের এক শিক্ষার্থী আসমা সাদিয়া হুমার নিকট থেকে ফরম পুরনে ৮০০০ হাজার ২ মাসের বেতন ৯০০ টাকা করে ১৮০০টাকা বিশেষ ক্লাস ২০২০ জানুয়ায়ি পর্যন্ত ১৮০০টাকা মোট ১১,৬০০ টাকা আদায় করছে ওই স্কুলের
প্রধান শিক্ষক মফিজুর রহমান।

এব্যপারে স্কুলের প্রধান শিক্ষক মফিজুরের সাথে কথা বললে তিনি বলেন প্রাইভেট স্কুলে একটু বেশি টাকা না নিলে চালাতে পারব না। এছাড়া আমাদের স্কুলের শিক্ষর্থীরা মৌচাক আইডিয়াল পাবলিক স্কুলের নামে রেজিস্ট্রেশন করিয়া পরীক্ষা দেওয়া হয়। সেখানে প্রতি শিক্ষার্থী বাবদ
৪ থেকে সাড়ে ৪ হাজার টাক দিতে হয়।

এবিষয়ে উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার দেলোয়ার হোসেন বলেন, ওই স্কুল এসএসসি পরীক্ষার ফরম পুরনে অতিরিক্ত ফি শিক্ষর্থীর মাঝে ফেরতে অঙ্গিকার স্কুলের পেডে লিখিত আকারে প্রদান করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।