নেত্রকোনা ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

একটি সেতুর অভাবে দুর্গাপুর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন পর্যটকগন

নেত্রকোনা জেলার মধ্যে পর্যটনের অপার সম্ভাবনাময় উপজেলার নাম দুর্গাপুর। সীমান্তবর্তী এলাকা জুরে সবুজ পাহাড় আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ঘেরা পুরো চারিদিক। শীত মৌসুমে একানে পর্যটকদের আনাগোনাও প্রচুর। পূর্বে কলমাকান্দা ও পশ্চিমে ধোবাউড়াসহ তিন উপজেলার লাখো মানুষ ও পর্যটকদের দাবী সোমেশ^রী নদীতে সেতু নির্মান। এই নদীর উপর বিরিশিরি-শিবগঞ্জ এলাকায় একটি সেতু নির্মাণই পাল্টে দিতে পারে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক অবস্থা এবং বাড়তে পারে পর্যটকদের সমাগম।

এ নিয়ে সোমবার সরেজমিনে ঘুরে দেখাগেছে, সড়ক যোগাযোগ কিছুটা ভালো হলেও সোমশ^রী নদীতে সেতু না থাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতায় পর্যটক হারিয়ে ফেলে প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি নেত্রকোণার সুসং দুর্গাপুর। দীর্ঘ সময়ের পর শ্যামগঞ্জ-বিরিশিরি সড়ক সংস্কার হওয়ায় ভ্রমন পিপাসুদের অত্র এলাকায় আনাগোনা বেড়ে গেলেও সেতু সমস্যা থাকায় অনেকেই মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। ভারতের মেঘালয় রাজ্যের কোলঘেঁষা গারো পাহাড়ে আচ্ছাদিত দুর্গাপুর উপজেলায় রয়েছে ১টি পৌরসভা ও ৭টি ইউনিয়ন। এই উপজেলার উত্তরে ভারত, দক্ষিণে পূর্বধলা ও নেত্রকোনা সদর এবং পূর্বে কলমাকান্দা উপজেলা। পশ্চিমে রয়েছে ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলা।

সোমেশ্বরী ও আত্রাখালি নদী আর কংশ নদ উপজেলাটিকে জড়িয়ে রেখেছে। সুসং রাজ্যের পৃথক পৃথক জমিদার বাড়ি, রাণীখং পাহাড়ের চূড়ায় সাধু যোসেফের ধর্ম পল্লী, টঙ্ক ও কৃষক আন্দোলনের পথিকৃৎ নেত্রী হাজংমাতা শহীদ রাশিমণি স্মৃতিসৌধ, দুর্গাপুর ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কালচারাল একাডেমি, সোমেশ্বরী নদী, গারো পাহাড়, ঐতিহ্যবাহী সাদামাটির পাহাড় ও নীল পানির ক‚প দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম। এখানকার মানুষের বৈচিত্র্যময় জীবনধারা সহজেই পর্যটকদের আকৃষ্ট করে তোলে। এখানে সনাতন ও ইসলাম ধর্মের মানুষের সঙ্গে গারো, হাজং, হদি, কোচ, বানাই ও ডালু নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের মানুষ নিবিড় সম্পর্কে বসবাস করেন।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটকরা ছুটে আসেন এখানে। পর্যটন এলাকা হিসেবে সুসং দুর্গাপুর বা বিরিশিরি নামটি যখন বিকশিত হচ্ছিল তখনই প্রশ্ন এসে যায় সোমেশ^রী নদীর উপর একটি সেতু নির্মানের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি দূর্গাপুরের বিজয়পুর ও রানীখংয়ের অসাধারণ চোখ ধাঁধাঁনো সব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য হাতছানি দিয়ে ডাকছে ভ্রমন পিপাসুদের। সোমেশ^রী নদীতে কোন সেতু না থাকায় পর্যটকসহ এলাকাবাসীর কাঠের তৈরী একটি সরু সেতু দিয়েই পাড় হয়ে বেড়াতে যায় পর্যটন এলাকায়।

বিজয়পুর পৌছতে হলে গাড়ি গুলো বিরিশিরিতে রেখে যেতে হয়। নদীর ওপাড় থেকে নিতে হয় ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা, ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সার। ভাড়া নিয়ে জটিলতা ও ভোগান্তিতে পড়তে হয় প্রতিনিয়ত। এদিকে এই একটি সেতুর অভাবে নদীর ওপাড়বাসীর সাথে উপজেলা সদর বা জেলা শহরের যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্নই বলা চলে। কাঠের তৈরী সরু সেতুটি দিয়ে মোটর- সাইকেল ও বাইসাইকেল ছাড়া বড় কোন যানবাহন চলাচল করতে পারে না। ওপাড়ের প্রাকৃতিক সম্পদের সুষম ব্যবহার নিশ্চিত করতে হলেও সেতু নির্মানের কোন বিকল্প নেই, এমনটাই মনে করছেন স্থানীয়রা।

বিরিশিরি-শিবগঞ্জ সেতু নির্মিত হলে পর্যটক সহ ওই এলাকাবাসীর কোন ভোগান্তী থাকবে না। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে যেসকল পর্যটক বিজয়পুরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসেন, তাদের পরিবহন নিয়ে নতুন করে কোন ভোগান্তীতে পড়তে হবে না। শীত মৌসুমে পর্যটকের সংখ্যাও অনেক বেড়ে যাবে। ওই এলাকার খেটে খাওয়া মানুষের ভাগ্যের চাকা খুলেযাবে। উপজেলাবাসীর ভাগ্যোন্নয়ন ও সাড়া বছর পর্যটকগণের আগমনের বিষয়টি মাথায় রেখে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণ একটি সেতু নির্মাণে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে এমনটাই প্রত্যাশা এলাকাবাসী ও পর্যটকদের।

এ ব্যাপারে দূর্গাপুর পৌর মেয়র মাওলানা আব্দুস ছালাম বলেন, দূর্গাপুরবাসীর ভাগ্যোন্নয়ন এবং পর্যটকদের কাঙ্খিত সেবা নিশ্চিত করতে বিরিশিরি-শিবগঞ্জ এলাকায় একটি ব্রীজ নির্মান অত্যন্ত জরুরী। জনসাধারনের সুবিধার বিষয়টি মাথায় রেখে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ এবং স্থানীয় সংসদ সদস্য মানু মজুমদার এর সাথে ওই এলাকা দিয়ে সেতু নির্মানের জন্য জরুরি ভিত্তিতে কথা বলবো।

স্থানীয় এমপি মানু মজুমদার বলেন, এই এলাকায় একটি ব্রীজ নির্মানের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে। ইতোমধ্যে একটি প্রস্তাবও পাঠানো হয়েছে। কোনদিক দিয়ে কতটুকু দৈর্ঘ্যের ব্রীজ নির্মান করা হবে এসব বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে একটি টিম গঠনেরও কাজ চলছে। সমস্ত প্রক্রিয়া শেষ করে যত শীঘ্র সম্ভব জনমানুষের কাঙ্খিত স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রকাশক ও সম্পাদক সম্পর্কে-

আমি মো. শফিকুল আলম শাহীন। আমি একজন ওয়েব ডেভেলপার ও সাংবাদিক । আমি পূর্বকণ্ঠ অনলাইন প্রকাশনার সম্পাদক ও প্রকাশক। আমি জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ইতিবাচক। আমি করতে, দেখতে এবং অভিজ্ঞতা করতে পছন্দ করি এমন অনেক কিছু আছে। আমি আইটি সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করি। যেমন ওয়েব পেজ তৈরি করা, বিভিন্ন অ্যাপ তৈরি করা, অনলাইন রেডিও স্টেশন তৈরি করা, অনলাইন সংবাদপত্র তৈরি করা ইত্যাদি। আমাদের প্রকাশনা “পূর্বকন্ঠ” স্বাধীনতার চেতনায় একটি নিরপেক্ষ জাতীয় অনলাইন । পাঠক আমাদের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরনা। পূর্বকণ্ঠ কথা বলে বাঙালির আত্মপ্রত্যয়ী আহ্বান ও ত্যাগে অর্জিত স্বাধীনতার। কথা বলে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হতে। ছড়িয়ে দিতে এ চেতনা দেশের প্রত্যেক কোণে কোণে। আমরা রাষ্ট্রের আইন কানুন, রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল। দেশপ্রেম ও রাষ্ট্রীয় আইন বিরোধী এবং বাঙ্গালীর আবহমান কালের সামাজিক সহনশীলতার বিপক্ষে পূর্বকন্ঠ কখনো সংবাদ প্রকাশ করে না। আমরা সকল ধর্মমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, কোন ধর্মমত বা তাদের অনুসারীদের অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে আমরা কিছু প্রকাশ করি না। আমাদের সকল প্রচেষ্টা পাঠকের সংবাদ চাহিদাকে কেন্দ্র করে। তাই পাঠকের যে কোনো মতামত আমরা সাদরে গ্রহন করব।
জনপ্রিয়

পূর্বধলায় রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিনের দাফন সম্পন্ন

একটি সেতুর অভাবে দুর্গাপুর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন পর্যটকগন

আপডেট : ০৬:৩৪:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২০

নেত্রকোনা জেলার মধ্যে পর্যটনের অপার সম্ভাবনাময় উপজেলার নাম দুর্গাপুর। সীমান্তবর্তী এলাকা জুরে সবুজ পাহাড় আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ঘেরা পুরো চারিদিক। শীত মৌসুমে একানে পর্যটকদের আনাগোনাও প্রচুর। পূর্বে কলমাকান্দা ও পশ্চিমে ধোবাউড়াসহ তিন উপজেলার লাখো মানুষ ও পর্যটকদের দাবী সোমেশ^রী নদীতে সেতু নির্মান। এই নদীর উপর বিরিশিরি-শিবগঞ্জ এলাকায় একটি সেতু নির্মাণই পাল্টে দিতে পারে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক অবস্থা এবং বাড়তে পারে পর্যটকদের সমাগম।

এ নিয়ে সোমবার সরেজমিনে ঘুরে দেখাগেছে, সড়ক যোগাযোগ কিছুটা ভালো হলেও সোমশ^রী নদীতে সেতু না থাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতায় পর্যটক হারিয়ে ফেলে প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি নেত্রকোণার সুসং দুর্গাপুর। দীর্ঘ সময়ের পর শ্যামগঞ্জ-বিরিশিরি সড়ক সংস্কার হওয়ায় ভ্রমন পিপাসুদের অত্র এলাকায় আনাগোনা বেড়ে গেলেও সেতু সমস্যা থাকায় অনেকেই মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। ভারতের মেঘালয় রাজ্যের কোলঘেঁষা গারো পাহাড়ে আচ্ছাদিত দুর্গাপুর উপজেলায় রয়েছে ১টি পৌরসভা ও ৭টি ইউনিয়ন। এই উপজেলার উত্তরে ভারত, দক্ষিণে পূর্বধলা ও নেত্রকোনা সদর এবং পূর্বে কলমাকান্দা উপজেলা। পশ্চিমে রয়েছে ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলা।

সোমেশ্বরী ও আত্রাখালি নদী আর কংশ নদ উপজেলাটিকে জড়িয়ে রেখেছে। সুসং রাজ্যের পৃথক পৃথক জমিদার বাড়ি, রাণীখং পাহাড়ের চূড়ায় সাধু যোসেফের ধর্ম পল্লী, টঙ্ক ও কৃষক আন্দোলনের পথিকৃৎ নেত্রী হাজংমাতা শহীদ রাশিমণি স্মৃতিসৌধ, দুর্গাপুর ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কালচারাল একাডেমি, সোমেশ্বরী নদী, গারো পাহাড়, ঐতিহ্যবাহী সাদামাটির পাহাড় ও নীল পানির ক‚প দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম। এখানকার মানুষের বৈচিত্র্যময় জীবনধারা সহজেই পর্যটকদের আকৃষ্ট করে তোলে। এখানে সনাতন ও ইসলাম ধর্মের মানুষের সঙ্গে গারো, হাজং, হদি, কোচ, বানাই ও ডালু নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের মানুষ নিবিড় সম্পর্কে বসবাস করেন।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটকরা ছুটে আসেন এখানে। পর্যটন এলাকা হিসেবে সুসং দুর্গাপুর বা বিরিশিরি নামটি যখন বিকশিত হচ্ছিল তখনই প্রশ্ন এসে যায় সোমেশ^রী নদীর উপর একটি সেতু নির্মানের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি দূর্গাপুরের বিজয়পুর ও রানীখংয়ের অসাধারণ চোখ ধাঁধাঁনো সব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য হাতছানি দিয়ে ডাকছে ভ্রমন পিপাসুদের। সোমেশ^রী নদীতে কোন সেতু না থাকায় পর্যটকসহ এলাকাবাসীর কাঠের তৈরী একটি সরু সেতু দিয়েই পাড় হয়ে বেড়াতে যায় পর্যটন এলাকায়।

বিজয়পুর পৌছতে হলে গাড়ি গুলো বিরিশিরিতে রেখে যেতে হয়। নদীর ওপাড় থেকে নিতে হয় ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা, ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল বা সিএনজি চালিত অটোরিক্সার। ভাড়া নিয়ে জটিলতা ও ভোগান্তিতে পড়তে হয় প্রতিনিয়ত। এদিকে এই একটি সেতুর অভাবে নদীর ওপাড়বাসীর সাথে উপজেলা সদর বা জেলা শহরের যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্নই বলা চলে। কাঠের তৈরী সরু সেতুটি দিয়ে মোটর- সাইকেল ও বাইসাইকেল ছাড়া বড় কোন যানবাহন চলাচল করতে পারে না। ওপাড়ের প্রাকৃতিক সম্পদের সুষম ব্যবহার নিশ্চিত করতে হলেও সেতু নির্মানের কোন বিকল্প নেই, এমনটাই মনে করছেন স্থানীয়রা।

বিরিশিরি-শিবগঞ্জ সেতু নির্মিত হলে পর্যটক সহ ওই এলাকাবাসীর কোন ভোগান্তী থাকবে না। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে যেসকল পর্যটক বিজয়পুরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসেন, তাদের পরিবহন নিয়ে নতুন করে কোন ভোগান্তীতে পড়তে হবে না। শীত মৌসুমে পর্যটকের সংখ্যাও অনেক বেড়ে যাবে। ওই এলাকার খেটে খাওয়া মানুষের ভাগ্যের চাকা খুলেযাবে। উপজেলাবাসীর ভাগ্যোন্নয়ন ও সাড়া বছর পর্যটকগণের আগমনের বিষয়টি মাথায় রেখে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণ একটি সেতু নির্মাণে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে এমনটাই প্রত্যাশা এলাকাবাসী ও পর্যটকদের।

এ ব্যাপারে দূর্গাপুর পৌর মেয়র মাওলানা আব্দুস ছালাম বলেন, দূর্গাপুরবাসীর ভাগ্যোন্নয়ন এবং পর্যটকদের কাঙ্খিত সেবা নিশ্চিত করতে বিরিশিরি-শিবগঞ্জ এলাকায় একটি ব্রীজ নির্মান অত্যন্ত জরুরী। জনসাধারনের সুবিধার বিষয়টি মাথায় রেখে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ এবং স্থানীয় সংসদ সদস্য মানু মজুমদার এর সাথে ওই এলাকা দিয়ে সেতু নির্মানের জন্য জরুরি ভিত্তিতে কথা বলবো।

স্থানীয় এমপি মানু মজুমদার বলেন, এই এলাকায় একটি ব্রীজ নির্মানের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে। ইতোমধ্যে একটি প্রস্তাবও পাঠানো হয়েছে। কোনদিক দিয়ে কতটুকু দৈর্ঘ্যের ব্রীজ নির্মান করা হবে এসব বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে একটি টিম গঠনেরও কাজ চলছে। সমস্ত প্রক্রিয়া শেষ করে যত শীঘ্র সম্ভব জনমানুষের কাঙ্খিত স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে।